তাহলে কি আবারও প্রবল কম্পন আর সুনামিতে ধ্বংস হয়ে যাওয়ার সময় আসন্ন?
আবার ২০১১ এর সুনামির স্মৃ’তি মনে করিয়ে দিল মেক্সিকো উপকূলে ধ’রা পড়া দৈত্যাকার মাছ। এই মাছটি বিশ্বজুড়ে ‘ভূমিকম্পের মাছ’ বলে পরিচিত। মাছটি ধ’রা পড়ার এরপরই এই আশংকা শুরু হয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।
১৩ ফুট লম্বা সামুদ্রিক মাছটি আসলে ওর ফিশ। মুখটা অনেকটা হাঙরের মতো। গায়ের রং রুপালি। উপকূলে খুব একটা দেখা যায় না। আর সে কারণেই বোধহয় সমুদ্র সৈকতে এর আবির্ভাব অশনি সংকেত বলে ধরে নেওয়া হয়।
যেমন, ২০১১ সালের মা’র্চ মাসে জা’পানে ভ’য়াবহ কম্পন আর সুনামির আগে নাকি সৈকতে দেখা গিয়েছিল ওর ফিশ। তারপর থেকেই তার নাম হয়ে যায় ভূমিকম্পের মাছ।
রিখটার স্কেলে ৯ মাত্রা ভূমিকম্প আর ৪০ মিটার উচ্চতার সুনামির বিপর্যয় সামলাতে অনেকটা সময় লেগেছিল জা’পানের। ৯ বছর পর ফের সেই স্মৃ’তিই উসকে দিল মেক্সিকো উপকূলে ধ’রা পড়া ওর ফিশ।
ফার্নান্দো কেভালিন ও ডেভিড জাবেদোরস্কি নামে দুই যুবক মাছটিকে আবিষ্কার করে সৈকতের একেবারে ধারে। ছনি তোলার পর মাছটিকে সমুদ্রে ছেড়ে দেন ফার্নান্দো ও ডেভিড। সেই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাই’রাল হতেই ছড়িয়েছে ত্রাস।