নিচে নামতে নামতে নামতে তলানিতে পৌঁছে যাচ্ছে মানুষ। সঙ্গে দেশকেও টেনে টেনে নিচে নামাচ্ছে বিদেশীদের কাছে। লাগেজের অবস্থা দেখে চীনা ভদ্রমহিলার বিস্ময়ের ঘোর কাটছিলই না। কিভাবে সম্ভব? সোনার জুয়েলারি, দামী কসমেটিক্স, স্যু ছাড়াও ব্যাগের অর্ধেক জিনিসই মিসিং।
ঢাকায় লাগেজ হারানোর রিপোর্ট করতে গিয়ে উনাদের সাথে দেখা হওয়ার পর জানা যায় ওনারা ওনাদের লাগেজ ঠিক মত বুঝে পেলেও লাগেজের মধ্যকার বেশিরভাগ জিনিসপত্র নেই। এছড়াও লাগেজটা কেটে অন্যন্ত নৈপূন্যর সাথে সেগুলো সরানো হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেও তার তেমন সূরাহ পান নি।
তাহলে কি শুধু লাগেজ কাটা ব্যক্তি নয় এর সাথে আরো অনেকেই জড়িত?
বিদেশী টুরিস্ট, ডেলিগেট কিংবা ব্যবসায়ী যেই হোক, শুরুতেই যদি এরকম ভয়াবহ অভিজ্ঞতা হয়! তাহলে আমাদের পর্যটন শিল্পের ভবিষ্যত কি?