রোববার রাতে গণভবনে ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে আসা তৃর্ণমূল নেতারা এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, আমি প্রাণ খুলে মন খুলে কথা বলতে চাই। তাদের সঙ্গে রাজনৈতিক অ’ভিজ্ঞতা ও ফেলে আসা দিনের স্মৃ’তিও রোমন্থন করেন শেখ হাসিনা। উপস্থিত মিডিয়াকে ক্যামেরা বন্ধ করার নির্দেশ দেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৮২ সালে আওয়ামী লীগ ভাঙায় আমা’দের বড় ক্ষ’তি হয়েছিল। আব্দুর রাজ্জাক সাহেব পার্টি ভেঙ্গে চলে গেল, এই যে মতিয়া চৌধুরী আপা এখানে আছেন, তিনি রাজ্জাক সাহেবের পা ধরে বসে ছিলেন যে আপনি পার্টিটা ভেঙে যাইয়েন না। জলিল ভাই গিয়ে পা ধরে ছিলেন, পার্টিটা ভেঙে যাইয়েন না।
আমি নিজে বলেছিলাম, আপনি পার্টি ভেঙে যাচ্ছেন কেন, রাজনীতি তো আপনার সঙ্গে করে আসছি। আপনি ছাত্রলীগের প্রেসিডেন্ট ছিলেন, আমি ইন্টারমিডিয়েটে কলেজের ভিপি হলাম।আপনি পার্টি ভাঙবেন কেন? উনি তখন বাকশাল করবেন বলে পার্টি ভাঙলেন।
আমা’র দুঃখ লাগে যে যাদের ওপর সবচেয়ে বেশি ভরসা করেছি, দেশের বাইরে থাকতে যারা আমা’র সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ করেছেন যে তাদের সঙ্গে কাজ করবো তারাই আমাকে ‘হতাশ করেছে। এটা হচ্ছে আমা’দের দুঃভাগ্য।
ঐ ভাঙনটা যদি না ‘হতো তাহলে হয়তো আওয়ামী লীগ ৮০ দশকে সরকার গঠন করতে পারত, নির্বাচন করে জয়ী ‘হতে পারত। তখন আর এরশাদ ওভাবে মা’র্শাল’ল দিয়ে গেঁড়ে বসতে পারত না।
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার…
হিরো আলম রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়ার পর সারা দেশে হইচই শুরু হয়ে যায়। এমনকি ওই প্রতিবাদের…
বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সেমিকন্ডাক্টর চিপ নিয়ে বড় ধরনের যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রেড জায়ান্ট চীন।…
Leave a Comment