সাম্প্রতিক শিরোনাম

বিএনপি আরাম আয়েশ আর লুটপাটের রাজনীতি করে: মতিয়া

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী বলেছেন, বিএনপি আরাম আয়েশ আর লুটপাটের রাজনীতি করে।

বিএনপি যখন ক্ষমতায় ছিলো তখন তারা কৃষকের আকুতি কানে নেয়নি। কৃষক সারের ন্যায্য মূল্যে দাবি করায় তাদেরকে গুলি করে হত্যা করেছিলো বিএনপি নেতারা।

তিনি সোমবার বিকালে বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কৃষকলীগ আয়োজিত কৃষক হত্যা দিবসের আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরে সেই দেশকে কোথায় পৌঁছে দিয়েছেন। বাংলাদেশ আজ বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন আজ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সেইদিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে দাঁড়িয়ে তাই আমি বলবো, বঙ্গবন্ধু আপনি দেখে যান আজ বাংলার মানুষ পেটভরে ভাত খায়, বাংলাদেশে বিশ্বাসীর কাছে প্রশংসা পায়।

অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, শেখ হাসিনা আছেন বলেই বাংলাদেশে উন্নয়ন হচ্ছে, বড় বড় মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হচ্ছে। তিনি বলেন, শেখ হাসিনা বলেছেন বাংলাদেশের এক ইঞ্চি জমি খালি রাখা যাবে না। কৃষক তার পরিশ্রমের ফসল যেন ন্যায্যমূল্যে বিক্রি করতে পারে সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছেন শেখ হাসিনা।

শেখ হাসিনাসহ বঙ্গবন্ধুর পরিবারের লোকজন যতদিন বেঁচে আছেন কোনো অপশক্তি এদেশে মাথা তুলে দাঁড়াতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার আর্দশ ধারণ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে সকলকে আরো তৎপর হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহামুদ স্বপন বলেন, বিএনপির আমলে কৃষকের কোনো দাবি পূরণ করতে পারেনি কিন্তু তারা কৃষককে পাখির মতো গুলি করে হত্যা করেছে। পৃথিবীর কোনো দেশে এমন ইতিহাস নাই কৃষক সারের ন্যায্যমূল্য দাবি করায় গুলি করে হত্যা করেছে।

এজন্য এই সন্ত্রাসী দলকে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছে দেশের জনগণ। কৃষকের মুখে হাসি ফুটিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার আমলে বাংলাদেশের কৃষকরা যত সুবিধা পাচ্ছে আর কোনো সরকারের আমলে এতো সুবিধা পায়নি। এটা বিশ্বে একটি নতুন দিগন্ত।

বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি কৃষিবিদ সমীর চন্দ বলেন, ১৯৯৫ সালের ১৫ মার্চ সরকার নির্ধারিত মূল্যে সার ক্রয়ের জন্য ডিলারদের দোকানে দোকানে ধর্না দিয়ে সার না পেয়ে যে বিক্ষোভে ফুঁসে ওঠে কৃষক সমাজ, ক্রমান্বয়ে সারাদেশে আন্দোলন গড়ে তোলে, তৎকালীণ খালেদা-নিজামীর বিএনপি-জামাত জোট সরকারের পুলিশ বাহিনী কৃষক আন্দোলন দমন করার নামে সারা দেশে বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১৮ জন কৃষককে হত্যা করে।

একটি স্বৈরাচারী সরকারের পক্ষেই কৃষককে গুলি করে হত্যা করা সম্ভব। অপরদিকে তৎকালীণ বিরোধী দলীয় নেত্রী কৃষকরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ কৃষক লীগকে সাথে নিয়ে কৃষক হত্যার প্রতিবাদে আন্দোলন করেন এবং অচিরেই বিএনপি সরকারের পতন হয়।

কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক উম্মে কুলসুম স্মৃতি।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...