সাম্প্রতিক শিরোনাম

সূরা কাহাফে লুকানো রহস্য ও দাজ্জাল


কখনো ভেবে দেখেছেন কি কেন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের প্রতি জুমু’আর দিন সূরা কাহাফ পাঠ করতে বলেছেন? আসুন জানার চেষ্টা করি।

এই সূরাটিতে মোট চারটি শিক্ষণীয় ঘটনা আছে, প্রতিটি ঘটনাতেই আছে বুদ্ধিমান লোকদের জন্য উপদেশ। আসুন সেই ঘটনাগুলো ও তার শিক্ষাগুলো কি জানার চেষ্টা করিঃ

গুহাবাসী যুবকদের ঘটনাঃ সূরার শুরুতেই সেই গুহাবাসী যুবকদের ঘটনার বর্ণণা দেয়া হয়েছে যারা এমন একটি জনপদে বসবাস করত যার অধিবাসীরা ছিল অবিশ্বাসী ও সীমালংঘনকারী। কাজেই যুবকেরা সেই নষ্ট সমাজের প্রতি ভীতশ্রদ্ধ হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন, ‘এদের সাথে আর নয়’। তারা আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা ও আল্লাহর দীনের প্রতি ভালোবাসা থেকে উজ্জিবীত হয়ে সেখান থেকে হিজরত করলেন। আল্লাহ তাদেরকে গুহাতে আশ্রয় দিলেন এবং সূর্যালোক থেকে নিরাপদে রাখলেন। বহু বছর পর যখন তাদের ঘুম ভাঙ্গলো তাঁরা দেখলেন সেই জনপদের অবিশ্বাসী লোকেরা বিদায় নিয়েছে এবং ভালো লোকদের দ্বারা মন্দ লোকেরা প্রতিস্থাপিত হয়েছে।

শিক্ষাঃ ঈমানের উপর পরীক্ষা।

দুইটি বাগানের মালিক ব্যক্তির ঘটনাঃ একজন লোক যাকে আল্লাহ দুইটি প্রাচুর্যময় সুন্দর বাগান দিয়ে ধন্য করেছিলেন, কিন্তু লোকটি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে ভুলে গেল এমনকি পরকালের অস্তিত্ব সম্পর্কে আল্লাহর ওয়াদার উপর সন্দেহ পোষণ করল। কাজেই, এই অকৃতজ্ঞ লোকটির বাগানকে আল্লাহ তায়ালা বিরান করে দিলেন-সে অনুতপ্ত হল, কিন্তু ইতোমধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে এবং তার এই অসময়ের অনুশোচনা তার কোন উপকারে আসল না।


শিক্ষাঃ সম্পদের উপর পরীক্ষা।

খিজির ও মুসা আলাইহি সালাম এর ঘটনাঃ যখন মূসা আলাইহি সালামের কাছে প্রশ্ন করা হয়েছিল, “এই পৃথিবীতে সবচেয়ে জ্ঞানী ব্যক্তি কে?” তিনি উত্তর করেছিলেন, “আমি”…কিন্তু আল্লাহ তাঁর কাছে উন্মোচন করে দিলেন যে, এমন এক ব্যক্তি আছেন যাকে আল্লাহ তাঁর চেয়েও বেশি জ্ঞান দান করেছেন। মুসা আলাইহি সালাম সেই ব্যক্তির সাথে ভ্রমণ করলেন এবং দেখলেন, শিখলেন কিভাবে অনেক সময় আল্লাহ তাঁর অসীম জ্ঞানের কারণে এমন অনেক ঘটনা ঘটান যেগুলো আমাদের চোখে খারাপ বলে মনে হয় কিন্তু প্রকৃতপক্ষে সেগুলো মানুষের ভালোর জন্যেই করা হয়।

শিক্ষাঃ জ্ঞানের উপর পরীক্ষা।

যুলকারনাইনঃ এটা সেই ক্ষমতাধর বাদশাহর ঘটনা যাকে একই সাথে জ্ঞান এবং ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছিল এবং তিনি সেই উভয় দানের শুকরিয়াস্বরুপ মানুষের উপকারে এবং কল্যাণে তা ব্যয় করতেন। তিনি জনপদের লোকদের ইয়াজুজ মাজুজ এর সমস্যার সমাধান করে দিলেন এবং একটি বিশাল প্রাচীর নির্মাণ করে দিলেন।

শিক্ষাঃ ক্ষমতার উপর পরীক্ষা।


সূরাটির মাঝামাঝি আল্লাহ স্মরণ করিয়ে দিচ্ছেন ইবলিসের কথা যে এই পরীক্ষাগুলোকে আরও কঠিন করে দেয়,

“যখন আমি ফেরেশতাদেরকে বললামঃ ‘আদমকে সেজদা কর’, তখন সবাই সেজদা করল ইবলীস ব্যতীত। সে ছিল জিনদের একজন। সে তার পালনকর্তার আদেশ অমান্য করল। অতএব তোমরা কি আমার পরিবর্তে তাকে এবং তার বংশধরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করছ? অথচ তারা তোমাদের শত্রু। এটা জালেমদের জন্যে খুবই নিকৃষ্ট বদল”। (সূরা কাহাফ ৫০)


আসুন, এবারে জেনে নেয়া যাক, সূরা কাহাফ এবং দাজ্জালের মধ্যে কিসের সম্পর্ক?

দাজ্জাল আবির্ভুত হবে শেষ সময়ে কিয়ামতের একটি বড় লক্ষণ হিসেবে, সে এই চারটি ফিতনা একত্রে নিয়ে আসবেঃ

● সে মানুষকে আদেশ করবে যেন আল্লাহকে বাদ দিয়ে তার ইবাদত করে – ঈমানের উপর পরীক্ষা।

● তাকে বৃষ্টি বর্ষণ/ অনাবৃষ্টি সৃষ্টির ক্ষমতা দেয়া হবে এবং সে মানুষকে তার সম্পদ দিয়ে লোভ দেখাবে – সম্পদের উপর পরীক্ষা।

● সে মানুষকে পরীক্ষায় ফেলে দিবে তার ‘জ্ঞান’ এবং নানারকম সংবাদ প্রদান করে – জ্ঞানের উপর পরীক্ষা।

● সে পৃথিবীর এক বিশাল অংশ নিয়ন্ত্রণ করবে – ক্ষমতার উপর পরীক্ষা।


কিভাবে আমরা এই সকল ফিতনা থেকে বাঁচতে পারি? সূরা কাহাফেই আছে এর উত্তরঃ


সৎ সঙ্গ


“আপনি নিজেকে তাদের সৎ সর্গে আবদ্ধ রাখুন যারা সকাল ও সন্ধ্যায় তাদের পালনকর্তাকে তাঁর সন্তুষ্টি অর্জনের উদ্দেশ্যে আহবান করে এবং আপনি পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য কামনা করে তাদের থেকে নিজের দৃষ্টি ফিরিয়ে নেবেন না। যার মনকে আমার স্মরণ থেকে গাফেল করে দিয়েছি, যে, নিজের প্রবৃত্তির অনুসরণ করে এবং যার কার্য কলাপ হচ্ছে সীমা অতিক্রম করা, আপনি তার অনুগত্য করবেন না।” (সূরা কাহাফ : ২৮)


এই পার্থিব জীবনের বাস্তবতা উপলব্ধি করা


“তাদের কাছে পার্থিব জীবনের উপমা বর্ণনা করুন। তা পানির ন্যায়, যা আমি আকাশ থেকে নাযিল করি। অতঃপর এর সংমিশ্রণে শ্যামল সবুজ ভূমিজ লতা-পাতা নির্গত হয়; অতঃপর তা এমন শুস্ক চুর্ণ-বিচুর্ণ হয় যে, বাতাসে উড়ে যায়। আল্লাহ এ সবকিছুর উপর শক্তিমান।” (সূরা কাহাফ, আয়াত : ৪৫)

ধৈর্য্যশীল থাকা


“মূসা বললেনঃ আল্লাহ চাহেন তো আপনি আমাকে ধৈর্য্যশীল পাবেন এবং আমি আপনার কোন আদেশ অমান্য করব না।” (সূরা কাহাফ, আয়াত : ৬৯)
সৎ কর্ম সম্পাদন


“বলুনঃ আমি ও তোমাদের মতই একজন মানুষ, আমার প্রতি প্রত্যাদেশ হয় যে, তোমাদের ইলাহই একমাত্র ইলাহ। অতএব, যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সাক্ষাত কামনা করে, সে যেন, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তার পালনকর্তার এবাদতে কাউকে শরীক না করে।” (সূরা কাহাফ, আয়াত : ১১০)
আল্লাহর দিকে আহবান



“আপনার প্রতি আপনার পালনকর্তার যে, কিতাব প্রত্যাদিষ্ট করা হয়েছে, তা পাঠ করুন। তাঁর বাক্য পরিবর্তন করার কেউ নাই। তাঁকে ব্যতীত আপনি কখনই কোন আশ্রয় স্থল পাবেন না।” (সূরা কাহাফ, আয়াত : ২৭)

পরকালের স্মরণ


“যেদিন আমি পর্বতসমূহকে পরিচালনা করব এবং আপনি পৃথিবীকে দেখবেন একটি উম্মুক্ত প্রান্তর এবং আমি মানুষকে একত্রিত করব অতঃপর তাদের কাউকে ছাড়ব না। তারা আপনার পালনকর্তার সামনে পেশ হবে সারিবদ্ধ ভাবে এবং বলা হবেঃ তোমরা আমার কাছে এসে গেছ; যেমন তোমাদেরকে প্রথম বার সৃষ্টি করেছিলাম। না, তোমরা তো বলতে যে, আমি তোমাদের জন্যে কোন প্রতিশ্রুত সময় নির্দিষ্ট করব না। আর আমলনামা সামনে রাখা হবে। তাতে যা আছে; তার কারণে আপনি অপরাধীদেরকে ভীত-সন্ত্রস্ত দেখবেন। তারা বলবেঃ হায় আফসোস, এ কেমন আমলনামা। এ যে ছোট বড় কোন কিছুই বাদ দেয়নি-সবই এতে রয়েছে। তারা তাদের কৃতকর্মকে সামনে উপস্থিত পাবে। আপনার পালনকর্তা কারও প্রতি জুলুম করবেন না।” (সূরা কাহাফ, আয়াত : ৪৭-৪৯)

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা আমাদের সবাইকে যেন সকল প্রকার ফিতনা হতে রক্ষা করেন। আমিন

এখন করোনা ভাইরাস পুরো বিশ্বে মহামারী আকার ধারণ করেছে। সবাই এখন লক ডাউন অবস্থায় আছে। আল্লাহ না করুক বাংলাদেশে আসছে দিনগুলোতে হয়ত ভয়াবহ কিছু ঘটতে যাচ্ছে। কেউ খুব প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে পারছে না। মানুষের কাজ বন্ধ। যদিও বাহ্যিক ভাবে মানুষ পাপাচারে লিপ্ত হতে পারছে না, হয়তো অনেকে এই সময়ে ইন্টারনেটে অবৈধ চ্যাটিং বা পর্ণগ্রাফি দেখায় লিপ্ত আছে। সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিচ্ছে এবং এটি আরো কয়েকমাস দীর্ঘ হলে অর্থনৈতিক ব্যাপক ধ্বস দেখা দিবে। অনেক গরিব মানুষ হয়তো প্রয়োজনীয় খাবারের অভাবে মারা যাবে।

ধরুন পুরো বিশ্ব লকডাউনে। মানুষের কাজ বন্ধ। প্রচন্ড খাদ্য সংকট। কৃষক মাঠে কাজ করতে পারছে না। ফলে সারা বিশ্বে খাদ্য উৎপাদন কমে আসল। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম আকাশছোঁয়া। প্রেমিক-প্রেমিকারা(যদিও অবৈধ সম্পর্ক ও অসমর্থনযোগ্য) কাছে আসতে পারছে না। একসাথে দেখা করা, ঘুরতে যাওয়া মিস করছে। দীর্ঘদিন লকডাউনে মানুষ বোর ফিল করছে। এমতাবস্থায় যদি দাজ্জাল রুটির ত্রাণ নিয়ে আসে, সমগ্র বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দাভাব দূর করে দেয়, মানুষকে রোগ থেকে মুক্তি দেয়, মানুষ যদি একারণে স্বাভাবিক জীবন-যাপনে ফিরে আসে, আগের মত অন্যায়-পাপাচার ও ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং অবৈধ সম্পর্ক এবং নাচ-গান ইত্যাদিতে নিয়োজিত থাকে আর দাজ্জাল যদি তখন এত সুযোগ-সুবিধা দিয়ে নিজেকে সেই কথিত রব দাবি করে এবং মানুষকে তার সাময়িক আল্লাহর দেয়া ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে তাকে রব বলতে আহবান করে তখন মানুষ কি করবে? তাকে মেনে নিবে? তার আনুগত্য করবে? এটাইতো দাজ্জালের সেই কথিত জান্নাত। আর যারা তাকে মানবে না সে(দাজ্জাল) ও তার দলবল সেইসব মুমিন বান্দাদেরকে অবরোধ দিয়ে রাখবে। তারা খাদ্য সংকটে পড়বে তাদেরকে নির্যাতন করবে, হত্যা করবে এটাই হয়তো দাজ্জালের সেই কথিত জাহান্নাম। তবে আল্লাহর প্রিয় মুমিন বান্দারা যদি কুরআন হাদিস মেনে চলে এবং যিকিরে মশগুল থাকে ও ধৈর্য্য ধারণ করে তবে কিছুটা কষ্ট হলেও তারা নবী ঈসা (আঃ) আসার আগ পর্যন্ত না খেয়ে থাকলেও বেঁচে থাকতে পারবে এবং তাঁর দলে শামিল হতে পারবে। আর নবী ঈসা (আঃ) শেষ নবীর উম্মত হিসাবেই আসবেন এবং দাজ্জাল ও তাঁর বাহিনীকে পরাজিত করে পুরো বিশ্বে মানবরচিত সংবিধানের পরিবর্তে আল্লাহর দেয়া কেয়ামত পর্যন্ত চলার উপযোগী সংবিধানের পুনরায় মানব সমাজে চালু করবেন এবং ন্যায় ও ইনসাফের সাথে সারা বিশ্ব পরিচালনা করবেন।

আরেকটি জিনিস সতর্ক করে রাখি দাজ্জালের অনুসারী হবে অধিকাংশ নারী জাতি(কারণ নারীরা সহজেই যেকোন জিনিসে প্রলুব্ধ হয়) ও ইহুদিরা।

উপরের উদাহরণটি কেবল সতর্কতা স্বরুপ দেয়া হল। দাজ্জাল কখন বের হবে তা আল্লাহই ভালো জানেন এবং তখন বিশ্বে কি অবস্থা বিরাজ করবে তা আল্লাহই ভালো জানেন। তবে দাজ্জালের ফিতনা অনেক ভয়াবহ হবে। তাই আমাদের উচিত পবিত্র কুরআনে আরবি সহ বাংলা অর্থ ও তাফসির পড়া, হাদিস বিশেষ করে ফিতনা সম্পর্কিত হাদিস পড়া। এখন অনলাইনেও হাদিস ডাউনলোড করা যায় এক্ষেত্রে আপনারা I-hadis টি গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ডাউনলোড করতে পারেন। আর কুরআন-হাদিসের সাথে বিশ্ব চলমান পরিস্থিতির দিকে নজর দিতে হবে এবং হকপন্থি আলেমদের লেকচার শুনতে হবে। সেই সাথে সূরা কাহাফের(১৮ নং সূরার) প্রথম ১০ আয়াত মুখস্থ করে প্রতিদিন পড়তে হবে দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তি পেতে। প্রথমে প্রতিদিন রিডিং পড়তে থাকেন, পরে আস্তে আস্তে মুখস্থ হয়ে যাবে। প্রত্যেক নবী-রাসুলই দাজ্জালের ফিতনা থেকে মহান আল্লাহ পানাহ চেয়েছেন। আর আমরা তো ওলরেডি দাজ্জালের ফিতনার ভিতরেই আছি। তাই আমাদের সকলকেই দাজ্জালের ফিতনা থেকে রক্ষা পেতে কুরআন ও হাদিস মোতাবেক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে দাজ্জালের ফিতনা থেকে হেফাজত করুক। আমিন।

মুফতী ইমামুল হাসান চাঁদপুরী

সর্বশেষ

প্রধানমন্ত্রীকে পুতিনের অভিনন্দন

পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো এক পত্রে পুতিন বলেন ‘রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বের...

আওয়ামী লীগের বিজয় উৎসব উদযাপন করলো রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন

রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, আল খারজ বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন ও আল কাসিম বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন...

পর্যবেক্ষণে গিয়ে সন্তুষ্ট যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড ও সুইস পর্যবেক্ষকরা

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের ও সুইস পর্যবেক্ষক দল।দুপুর একটার দিকে উপজেলার কয়েকটি ভোট...

ভিডিও কনফারেন্সে মিটিং করে ট্রেনে আগুন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি নেতারা

নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার উদ্দেশ্যই ট্রেনে আগুন দেয়া হয় বলে জানায় ডিবি। বিএনপি...