পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আব্দুল মোমেন ঢাকায় দ্য হিন্দু পত্রিকাকে বলেন, বাংলাদেশ সীমান্তের যে জায়গাগুলোতে প্রা’ণহানী হয় এবং বাংলাদেশি নাগরিক গু’লিবিদ্ধ হয়— সেগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। হতা’হতের ঘটনা কমিয়ে আনতে চিহ্নিত জায়গাগুলোতে বিজিবি’র অতিরিক্ত সদস্য মোতায়েনের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে (বিএসএফ) অবশ্যই সতর্ক হতে হবে এবং বাংলাদেশ সীমান্তে নন-লে’থাল (প্রা’ণঘাতী নয় এমন) অ’স্ত্র ব্যবহার করতে হবে।
এমন একটি সংবাদ প্রকাশ করে ভারতের গণমাধ্যম দ্য হিন্দু পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএসএফ সদস্যদের আরও সতর্ক হয়ে সীমান্ত এলাকায় দায়িত্ব পালন করা উচিত। আমাদের দেশের নাগরিক আ’ইন ল’ঙ্ঘন করলে তাদের গ্রে’প্তার করতে পারে। কিন্তু হ’ত্যা কখনোই সমর্থনযোগ্য না’।
ঈদুল আজহাকে কেন্দ্র করে গরু চো’রাকারবারি রোধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বা’হিনী। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের দেশের চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত গরু আছে। অন্য কোথাও থেকে গরু আমদানি করার প্রয়োজন নেই। যদিও করিমগঞ্জের ঘটনাটির তদন্ত শেষ হয়নি, সীমান্তরক্ষী ও ভারতীয় নাগরিকদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে তারা দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার বিষয়গুলো ভঙ্গ করবে না।’