জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে হেফাজত ইসলামের সাথে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগের মধ্যে উত্তেজনা থেকে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এসময় আগুন দেয়া হয় বেশ কয়েকটি মটরসাইকেলে। এঘটনায় আহত হয়েছে সময় সংবাদের একজন চিত্রগ্রাহক সহ বেশ কয়েকজন সাংবাদিক।
নামাজ শেষে মুসল্লিরা গেটের ভেতরে থাকতেই জুতা হাতে নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিরোধী স্লোগান শুরু করে। এক পর্যায়ে গেটের সামনে আগে থেকেই অবস্থান নেয়া স্থানীয় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় তারা।অন্যদিকে বিক্ষিপ্তভাবে রাবার বুলেট, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারশেল ছোড়ে পুলিশ।
ধাওয়া খেয়ে বিক্ষোভকারীরা মসজিদের ভেতরে চলে যায়। গেটের বাইরে এসে অবস্থান নেন ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কর্মীরা। তাদের লক্ষ্য করে গেটের ভেতর থেকেই ইট-পাটকেল, জুতা নিক্ষেপ করতে থাকেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরাও তাদের উপর হামলা চালায়। রাস্তায় নেমে আসলে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। আন্দোলনকারীদের দুটি মোটরসাইকেলে আগুন লাগিয়ে দিতে দেখা যায়। পুলিশ টিয়ার শেল, জলকামান ব্যবহার করেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পারছে না।