প্রতিবেশী দেশ মায়ানমারের সাথে কোনভাবেই সম্পর্ক ভালো যাচ্ছে না বাংলাদেশের। দীর্ঘদিন সমুদ্র বিরোধ নিয়ে ছিলো শত্রুতা,আন্তর্জাতিক রায়ের মাধ্যমে সেটার সমাধান হলেও ২০১৭ সালে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে আবারও দুই দেশের সম্পর্ক আরও খারাপ হয়, যা এখনও বিদ্যমান।এমন উষ্ণ সম্পর্কের মধ্যেও দুই দেশের বানিজ্য এখন উর্ধ্বমুখী।
২০১৯-২০ অর্থবছরে দুই দেশের বানিজ্য পৌছেছে ৭৪৮ মিলিয়ন ড়লার। যা তার আগের বছরে ছিলো ৭ শত ২৭ মিলিয়ন ড়লার।মোট ২১ মিলিয়ন ড়লার উন্নতি হয়ে রেকর্ড পরিমান আমদানি – রপ্তানি হয়েছে।
আরও পড়ুন…
- পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী
- ২০২৩ এর সফল ফ্রিল্যান্সার অ্যাওয়ার্ড পেলেন সাইমন সাদিক
- ডিআর কঙ্গোতে শান্তিরক্ষী মিশনে সেনাবাহিনীর ‘আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ মোতায়েন
তবে এক্ষেত্রে রপ্তানিতে বাংলাদেশ পিছিয়ে।৪৪৪ মিলিয়ন ড়লার পন্য আমদানির বিপরীতে মোট ৩০৪ মিলিয়ন ডলার মূল্যের পন্য রপ্তানি করতে পেরেছে।তবে আমদানি করা প্রায় সব পন্যই কাঁচামাল পন্য।
প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে বাংলাদেশ থেকে অনেক পিছিয়ে মায়ানমার। মায়ানমার থেকে কোন প্রযুক্তিগত পন্য বাংলাদেশ আমদানি করেনা। শুধুমাত্র কাঁচামালজাতীয় পন্য আমদানি করে বাংলাদেশ।
লেখকঃ নাজমুল হ্রদয়।