সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘আমরা রাশিয়াতে চিঠি পাঠিয়ে দিচ্ছি। ভ্যাকসিনের বিষয়ে রাশান অ্যাম্বাসেডরও কথা বলেছে। চিঠি ফরেন মিনিস্ট্রির মাধ্যমে রাশিয়ার হেলথ মিনিস্টারের কাছে পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা হচ্ছে।’ বাংলাদেশ টিকা উৎপাদনে সক্ষম কি না, তা জানতে চেয়েছে রাশিয়ার সরকার।
দেশের কয়েকটি কোম্পানির সেই সক্ষমতা রয়েছে বলে তাদের জানানো হয়েছে। এতে তারা অনুমতি দেবে বলে জানিয়েছে। দেশে করোনার টিকা আমদানি প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ভ্যাকসিন আমদানি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। চায়না কোম্পানি সাইনোভ্যাককে ইতোমধ্যেই দেশে শেষ ধাপের ট্রায়ালের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এছাড়া অক্সফোর্ডের গবেষকদের টিকা বাংলাদেশে পাওয়ার প্রতিশ্রুতি পেয়েছি। ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে বাংলাদেশের বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চুক্তি হয়েছে।