করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে সারাদেশের মানুষ উদ্বিগ্ন। চলমান পরিস্থিতি কতদিন অব্যাহত থাকবে, আগামী দিনগুলোতে আরও কত সংখ্যক মানুষ আক্রান্ত হবে এবং এ রোগে কত সংখ্যক মানুষের মৃত্যু হবে, এমন প্রশ্ন সাধারণ মানুষের মনে দিন-রাত ঘুরপাক খাচ্ছে।
এমন পরিস্থিতিতে করোনা বিস্তারের এক ভবিষ্যৎ প্রক্ষেপণে রোগ তত্ত্ববিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বাংলাদেশে আগামী ৩১ মে পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সর্বনিম্ন ৫০ হাজার এবং সর্বোচ্চ ১ লাখ ছাড়াতে পারে। এই সময়ে করোনায় মৃতের সংখ্যা হতে পারে ৮০০ থেকে ১ হাজার।
গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস রোগী শনাক্ত হয়। স্বাস্থ্য অধিদফতরের করোনাভাইরাস পরিস্থিতি সম্পর্কিত নিয়মিত অনলাইন হেলথ বুলেটিনের সর্বশেষ পরিসংখ্যান অনুসারে, ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত রাজধানীসহ সারাদেশে করোনায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ছয় হাজার ৪৬২। করোনা মোট ১৫৫ জনের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। গত ২১ এপ্রিলের ওই সভায় স্বাস্থ্য অধিদফতরের পরিচালক (হাসপাতাল) জানান, সারাদেশে করোনা রোগীদের হাসপাতাল সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকের একটি ম্যাপিং সম্পন্ন করা হয়েছে। সে অনুযায়ী বর্তমানে সরকারিভাবে ৬ হাজার শয্যা প্রস্তুত আছে। এর ধারাবাহিকতায় সরকারি ও বেসরকারি মিলিয়ে সারাদেশে মোট ২০ হাজার শয্যা প্রস্তুত করা হচ্ছে।
সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিদেশে অবস্থানরত সব বাংলাদেশিকে চিকিৎসা প্রদানের জন্য সেখানে অবস্থিত দূতাবাস ও মিশনের সাহায্যে টেলিমেডিসিনের মাধ্যমে প্রবাসীদের স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করা হচ্ছে। বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা যেন এ দুর্যোগময় সময়ে সেখানে অবস্থান করতে পারেন। এ ছাড়া বিদেশ থেকে যারা ফিরছেন তাদের কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব বলেন, করোনা আক্রান্ত রোগীদের টেলিমেডিসিন সার্ভিস প্রদানের জন্য একটি গাইডলাইন খুব জরুরি। এ জন্য একটি প্রাক্টিসিং গাইডলাইন থাকা প্রয়োজন বলে তিনি মত দেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে বিশ্বের উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। আমাদের দেশে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগকে প্রথম থেকে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করায় পরিস্থিতি এখনও অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আছে। তিনি বলেন, ঘরে বসে করোনা চিকিৎসা পাওয়া যায়, এরকম একটি চিকিৎসা পদ্ধতি প্রণয়ন করে সামাজিক যোগাযোগ ও গণমাধ্যমে প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন। তিনি জানান, রোগ বিস্তার প্রক্ষেপণের ক্ষেত্রে আমরা যুক্তরাষ্ট্রের মডেল ও চিকিৎসার জন্য চীন, দক্ষিণ কোরিয়ার মডেল গ্রহণ করতে পারি। তবে পরিস্থিতি পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনে প্রতি সপ্তাহে প্রক্ষেপণ হালনাগাদ করতে হবে।
জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার মহাপরিচালক বলেন, করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংখ্যার প্রক্ষেপণটি যথাযথভাবে প্রণয়ন করে প্রস্তুতি ও রিচার্জ প্লানিং করা প্রয়োজন। বেসরকারি খাতকে সরকারি খাতের সঙ্গে সমন্বয় করতে হবে বলে তিনি মত প্রকাশ করেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও তত্ত্বাবধানে পুলিশ ও দেশের সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থা দিন-রাত নিরলসভাবে পরিশ্রম করছে এবং এজন্য এখন অনেকটা ভালো আছি। আইসোলেশন, কোয়ারেন্টাইন এবং লকডাউন কার্যকর করার ক্ষেত্রে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। এই মুহূর্তে কোনো রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে দেশে ঢুকতে দেয়া যাবে না। অনেক ডাক্তার-নার্স ভয়ে আছেন। স্বাস্থ্যসেবার মান আরও বৃদ্ধি করার জন্য চিকিৎসকদের আরও আন্তরিক হতে হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব বলেন, সংক্রমণ ঠেকাতে এবং সচেতনতা নিশ্চিত করার জন্য পাড়া-মহল্লায় মাইকিং কার্যক্রম অব্যাহত আছে। সুযোগ পেলে লোকজন একত্রিত হচ্ছেন। গ্রামে প্রচার সচেতনতার জন্য ৬০ লাখ আনসার সদস্য কাজ করছেন। তিনি জানান, নতুন করে রোহিঙ্গাদের আগমন কঠোরভাবে প্রতিরোধ করা হচ্ছে। দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব বর্ধিত খাদ্য সহায়তার বিষয়টি তুলে ধরেন এবং জানান যে, মে পর্যন্ত খাদ্য সহায়তার জন্য যথেষ্ট খাদ্য মজুদ রয়েছে। এ ছাড়া তিনি চিকিৎসক-নার্সদের বিভিন্ন দলে প্রথম লাইন, দ্বিতীয় লাইন ও তৃতীয় লাইনে বিভক্ত করার পরামর্শ দেন।
সশস্ত্র বাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার জানান, সশস্ত্রবাহিনী বিভাগকে বিদেশফেরত নাগরিকদের প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থাপনা পরিচালনা করছে। প্রয়োজনে ফিল্ড হাসপাতাল স্থাপন করে আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদান করবে। এ ছাড়া রোজার সময়ে টিভিতে আলোচ্য বিষয়ে করণীয় সম্পর্কে চিকিৎসকদের পরামর্শ প্রচারের অনুরোধ জানান তিনি।
পুলিশ মহাপরিদর্শক বলেন, ক্রমান্বয়ে হোম কোয়ারেন্টাইন ও আইসোলেশনের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। ৬ জেলা (করোনাবিহীন) আংশিক লকডাউন প্রত্যাহার করা যেতে পারে। আর যদি সম্পূর্ণ লকডাউনে যেতে হয় তাহলে মানুষের সম্পূর্ণ খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। এ কাজে ব্যাপক রিসোর্সের প্রয়োজন হবে। সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ নেত্রকোনা জেলা ধান কাটার জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় ১২ হাজার শ্রমিক পাঠানো হয়েছে। তিনি এরকম আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা নিয়মিত করে পরিস্থিতি পর্যালোচনার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
ওই সভায় বিস্তারিত আলোচনার পর কিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তা হলো :-
এ ধরনের আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা নিয়মিত, প্রতি সপ্তাহে একবার করে পরিস্থিতি পর্যালোচনা ও করণীয় নির্ধারণ করতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদফতর, রোগ তত্ত্ববিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় করোনার বিস্তার বিষয়ে প্রক্ষেপণ করবেন এবং নীতিনির্ধারকদের অবহিত করবেন।
স্বাস্থ্য অধিদফতর করোনা চিকিৎসার জন্য প্রণীত প্রটোকলের ভিত্তিতে একটি টেলিমেডিসিন গাইডলাইন প্রণয়ন করবে। রোগীদের ঘরে বসে চিকিৎসা প্রদানের যে সুবিধা বর্তমানে রয়েছে, তা স্বাস্থ্য অধিদফতর সম্প্রসারণের ব্যবস্থা করবে। প্রাদুর্ভাব যেখানে বেশি সেসব এলাকায় লকডাউন ও শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী অবস্থান গ্রহণ করবেন। যেসব হাসপাতাল করোনা চিকিৎসার জন্য নির্দিষ্ট করা হয়েছে সেগুলোতে চিকিৎসার সব সুবিধা নিশ্চিতের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রয়োজনে নতুন চিকিৎসক ও নার্স নিয়োগের ব্যবস্থা নিতে হবে। এসব হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের থাকা ও খাওয়ার বন্দোবস্ত করতে হবে।
শিথিলে বিপদ বাড়বে : করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আট সদস্যের জনস্বাস্থ্যবিদকে নিয়ে কমিটি গঠন করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কমিটির নেতৃত্বে আছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. শাহ মনির হোসেন। তিনি সমকালকে বলেন, আটটি বিভাগের আটজন জনস্বাস্থ্যবিদের সমন্বয়ে তারা করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করছেন। তারা প্রতিদিন করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেন এবং সপ্তাহে একবার তা প্রতিবেদন আকারে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে জমা দেন।
লকডাউন শিথিলের পর পরিস্থিতি কী হতে পারে- এমন প্রশ্নে অধ্যাপক ডা. শাহ মনির হোসেন বলেন, করোনা প্রতিরোধের মূলমন্ত্র হলো সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা এবং পরীক্ষা করা। যেসব দেশ করোনা নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে, তারা এ পদ্ধতিটি পুরোপুরি মেনে চলেছে। আমরা সেটি পারিনি। বিশেষজ্ঞ হিসেবে বলব, গার্মেন্ট, ফ্যাক্টরি খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত খারাপ হয়েছে। কারণ হাজার হাজার কর্মীর সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা সম্ভব হবে না।
বিশেষজ্ঞ কমিটির পর্যালোচনা সম্পর্কে জানতে চাইলে ডা. শাহ মনির হোসেন বলেন, চলতি মাসে সর্বোচ্চ সংক্রমণ হবে। অর্থাৎ মে মাসকে পিক টাইম হিসেবে বিবেচনা করছি। জুনের মাঝামাঝি সেটি কিছুটা কমে আসবে। তবে পৃথিবী থেকে ভাইরাসটি পুরোপুরি বিদায় করতে হলে কার্যকর ভ্যাকসিন লাগবে। অন্যথায় এটির সংক্রমণ কখনও সম্পূর্ণ বন্ধ করা যাবে না।
আইসোলেশন, আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সুবিধা বাড়ানোর তাগিদ : করোনা পরিস্থিতি পর্যালোচনা নিয়ে ২১ এপ্রিলের বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৈঠকে জনস্বাস্থ্যবিদদের করা পর্যালোচনা আমলে নিয়ে বেশকিছু কর্মপন্থা নির্ধারণ করা হয়। বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র সমকালকে জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বন্ধে তিন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়। প্রথমটি হলো, সামাজিক দূরত্ব কঠোরভাবে বজায় রাখতে হবে। দ্বিতীয়ত, আক্রান্ত রোগীদের জন্য পর্যাপ্ত সংখ্যক আইসোলেশন শয্যা, ভেন্টিলেটর এবং আইসিইউ বেড প্রস্তুত করতে হবে। তৃতীয়ত, আরও বেশি করে পরীক্ষা করতে হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী, করোনা আক্রান্ত ২০ শতাংশ রোগীকে হাসপাতালে রেখে সেবা দেওয়া প্রয়োজন। বাকি ৮০ শতাংশ বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা নিতে পারবেন। সভায় জানানো হয়, যে ২০ শতাংশ রোগীর হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হবে, তাদের জন্য পর্যাপ্ত আইসিইউ, ভেন্টিলেটর এবং আইসোলেশন শয্যা নেই। এগুলো দ্রুত বাড়ানোর তাগিদ দেওয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্তের আলোকে সারাদেশে হাসপাতাল প্রস্তুত করার ব্যবস্থা নিচ্ছে স্বাস্থ্য বিভাগ।
প্রস্তুতি সন্তোষজনক নয় : করোনা মোকাবিলায় সরকারের প্রস্তুতি যথেষ্ট নয় বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। করোনা নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত জাতীয় টেকনিক্যাল পরামর্শক কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ভাইরোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনা সংক্রমণের রোগীদের চারটি স্তরে ভাগ করেছে। তাদের মধ্যে মৃদু, মধ্যপন্থি, গুরুতর এবং সংকটপূর্ণ। মে মাসের মধ্যে গুরুতর ও সংকটপূর্ণ রোগীদের জন্য হাসপাতালে চিকিৎসার সুবিধা বাড়াতে হবে। করোনা আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য হাতেগোনা কয়েকটি হাসপাতাল প্রস্তুত করা হয়েছে। সেগুলোতে এখনই শয্যা খালি নেই। এই স্বল্প সংখ্যক হাসপাতাল দিয়ে রোগীদের সেবা নিশ্চিত করা কঠিন হয়ে পড়বে। আরও জোরালো প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন। রাজধানী থেকে উপজেলা পর্যন্ত সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সব প্রতিষ্ঠানকে প্রস্তুত করতে হবে।
চিকিৎসকদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশিদ-ই মাহবুব সমকালকে বলেন, গত চার মাস ধরে স্বাস্থ্য বিভাগ প্রস্তুতির কথা বলে আসছে। আসলে তারা কী প্রস্তুতি নিয়েছিল, সেটি বিস্তারিত জানানো উচিত। বক্তব্য দেওয়া ছাড়া অন্য কোনো প্রস্তুতি তো চোখে পড়ছে না। সারাদেশে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে এক হাজারের কিছু বেশি আইসিইউ আছে। এটি তারা বাড়াতে পারত। প্রত্যেকটি জেলা হাসপাতাল ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০ থেকে ৫০ শয্যার আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর বসানো যেত। হাসপাতালে যে রকম আইসিইউ ও ভেন্টিলেটর সাপোর্ট প্রয়োজন হয়, সেটিই নেই। এ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হলেও তো চিকিৎসা মিলবে না। সরকারকে এসব বিষয়ে নজর দিতে হবে।
ঢাকা, ২৪ আগস্ট ২০২৫: পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. ফাইজুর…
বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের…
"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড"…
আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের…
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
Leave a Comment