জামাত নেতা যুদ্ধাপরাধী আজহারকে একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে আটক করা হয় ২০১২ সালের ২২ শে আগস্ট মগবাজারের তার নিজ বাসভবন হতে। পরবর্তী বছর ১২ ই নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে তার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়।
একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণের মতো গর্হিত মানবতাবিরোধী কাজে সরাসরি জড়িত থাকার সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তার মৃত্যুদন্ডাদেশের রায় দেয়। জামাতের সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহার একাত্তরে ছিলেন ইসলামী ছাত্র সংঘের রংপুর জেলা কমিটির সভাপতি এবং আলবদর বাহিনীর রংপুর শাখার কমান্ডার।
২০১৪ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের রায়ে বলা হয়েছিল, যে ঘৃণ্য অপরাধ আজহার করেছে তার বিচার মৃত্যুদন্ড ছাড়া অন্য কোনও সাজায় তার সুবিচার হয় না।
ঢাকা, ২৪ আগস্ট ২০২৫: পাকিস্তানের রাওয়ালপিন্ডিতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. ফাইজুর…
বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের…
"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড"…
আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের…
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
Leave a Comment