জামাত নেতা যুদ্ধাপরাধী আজহারকে একাত্তরে যুদ্ধাপরাধের দায়ে আটক করা হয় ২০১২ সালের ২২ শে আগস্ট মগবাজারের তার নিজ বাসভবন হতে। পরবর্তী বছর ১২ ই নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে তার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়।
একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণের মতো গর্হিত মানবতাবিরোধী কাজে সরাসরি জড়িত থাকার সন্দেহাতীত ভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত তার মৃত্যুদন্ডাদেশের রায় দেয়। জামাতের সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহার একাত্তরে ছিলেন ইসলামী ছাত্র সংঘের রংপুর জেলা কমিটির সভাপতি এবং আলবদর বাহিনীর রংপুর শাখার কমান্ডার।
২০১৪ সালের ৩০ শে ডিসেম্বর বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম নেতৃত্বাধীন তিন বিচারপতির আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের রায়ে বলা হয়েছিল, যে ঘৃণ্য অপরাধ আজহার করেছে তার বিচার মৃত্যুদন্ড ছাড়া অন্য কোনও সাজায় তার সুবিচার হয় না।
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার…
হিরো আলম রবীন্দ্র সঙ্গীত গাওয়ার পর সারা দেশে হইচই শুরু হয়ে যায়। এমনকি ওই প্রতিবাদের…
বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে সেমিকন্ডাক্টর চিপ নিয়ে বড় ধরনের যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে রেড জায়ান্ট চীন।…
Leave a Comment