পৃথিবীর চারিপাশে রয়েছে ম্যাগনেটিক ফিল্ড, যা গোটা গ্রহকে রক্ষা করে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে। এই এসএএ-র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে গোটা প্রাণীকূলকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে। ফলে এসএএ ক্ষতিগ্রস্থ হলে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণীদের জীবন ও অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।
নাসা জানায়, দক্ষিণ আটলান্টিক অ্যানোমালির ওপর নজর রাখছেন নাসার ভূবিজ্ঞানীরাও। যেভাবে ক্রমশ শক্তিক্ষয় করছেন এই আস্তরণ, তা চিন্তা বাড়াচ্ছে বিজ্ঞানীদের।
যার ফলে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি বা নানা রকম ক্ষতিকারক কণা পৃথিবী পৃষ্ঠে চলে আসতে পারবে। যা পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের জন্য ও আবহাওয়ার জন্য অত্যন্ত দুসংবাদ।
উল্লেখ্য, বেশ কয়েক দশক ধরেই এসএএ পৃথিবীর পৃষ্ঠে তৈরি হচ্ছে। তবে এখন এর আস্তরণের পাতলা হওয়ার হার বেড়ে গেছে। এর ফলে সবথেকে বড় প্রভাব পড়ছে বিশ্বের উপগ্রহ মিশন বা স্যাটেলাইট মিশনে।
এতে বিপন্ন হতে পারে বিশ্বের আবহাওয়া। এই গর্তের আকার ক্রমশ বাড়ছে বলে জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন যে মোটা আবরণ বিশ্বের চারপাশে ছড়িয়ে রয়েছে, তার একটা অংশ এতটাই পাতলা হয়েছে যে- তা গর্তের আকার নিচ্ছে।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে…
সাইমন সাদিক, ফ্রিল্যান্সিংয়ের যাত্রা শুরু করেন ২০১৮ সাল থেকে। ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে এবং বাইরে সফলতার সাথে…
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আরো একটি নতুন কন্টিনজেন্ট ‘বাংলাদেশ আর্মড হেলিকপ্টার ইউনিট’ এর ১ম দল গণতান্ত্রিক কঙ্গো…
পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর…
রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন,…
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের…
Leave a Comment