মাত্র অর্ধেকেই গোল হয়ে গেছে মোট ৫টি। যার প্রতিটিই দিলো বায়ার্ন মিউনিখ। কিন্তু ম্যাচের স্কোরলাইন ৪-১। একটি গোল বায়ার্ন নিজেদের জালে যদি না জড়াতো, তাহলে বার্সার ভাগে গোলের পাল্লা থাকতো পুরোপুরি শূন্য।
ম্যাচের ৪র্থ মিনিটেই বার্সার জালে বল জড়িয়ে দেন বায়ার্নের থমাস মুলার।
খেলায় বার্সাকে খুঁজে পাওয়াই যেন দায়। লিওনেল মেসিরা মাঠে নেমেছে যেন শুধু বায়ার্নের আক্রমণ ঠেকানোর জন্যই। নিশ্চিত আরও কয়েকটি গোলের সুযোগ মিস না হলে স্কোরলাইন আরও বাজে হতে পারতো।
লেওয়াডস্কির পাসকে আলতো পায়ে বার্সার জালে ঠেলে দিলেন মুলার। খেলার সপ্তম মিনিটে নিজেদের জালেই বল জড়িয়ে দেন ডেভিড আলাবা।
ব্যবধান ১-১। ২১তম মিনিটে ইভান পেরিসিক বাম পায়ের দারুণ এক প্লেসিং শটে বার্সার জালে বল জড়ান। গোলরক্ষক টার স্টেগান ঝাঁপিয়ে পড়ে, পায়ে ঠেকিয়েও পারেননি গোল ঠেকাতে।
৩১ মিনিটেই ৪-১ ব্যবধান করে ফেলেন থমাস মুলার। ডান কর্নার থেকে জসুয়া কিমিচের দারুণ একটি পাস থেকে আসা বলে শুধু পা ঠেকিয়ে দেন মুলার। টার স্টেগানকে ফাঁকি দিয়ে বলটা জড়িয়ে গেলো মেসিদের জালে।
তার আগে ২৭ মিনিটে সার্জি গিনাব্রি বক্সের মাঝ বরাবর থেকে ডান পায়ের শটে বল জড়িয়ে দেন বার্সার জালে। গোরেৎজকার পাস থেকে বল পেয়েছিলেন তিনি।