সাম্প্রতিক শিরোনাম

বড় ভাইকে কুপিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার

সিলেটের বিয়ানীবাজারে আপন বড় ভাইকে কুপিয়ে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন ছোট ভাই শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার।

শুক্রবার বিকেলে সিলেটের বিশেষ আদালতের বিচারক ফারজানা শাকিলা শিমু চৌধুরীর আদালতে এই স্বীকারোক্তি রেকর্ড করা হয়।

থানার ওসি হিল্লোল রায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গত বুধবার রাত উপজেলার কোনাগ্রামে আপন ছোট ভাই ইসলামী ছাত্র শিবিরের দুর্ধর্ষ ক্যাডার তানভীর আহমদ বড় ভাই কামরুল ইসলামকে দা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন।

হত্যাকাণ্ডের পর পালিয়ে যাওয়া তানভীর আহমদকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

ভাইকে কুপিয়ে হত্যার ব্যাপারে তানভীর আহমদ আদালতকে জানান- খুন হওয়া কামরুল মাদকাসক্ত ছিলেন।

তাছাড়া বিদেশ যাওয়ার কথা বলে দফায় দফায় পরিবারের বিপুল অংকের টাকা অপচয়ের অভিযোগ তুলেন বড় ভাই কামরুলের বিরুদ্ধে। তাছাড়া হত্যাকাণ্ডের সময় কথা কাটাকাটির সময় কামরুলই তাকে হত্যা করতে চেয়েছিল। দা দিয়ে কোপ দেয়ার সময় আত্মরক্ষার্থে দা দিয়ে কোপ দিলে কামরুল মারা যায় বলে দাবি তানভীরের।

উল্লেখ্য, বিয়ানীবাজার উপজেলার মুড়িয়া ইউনিয়নের কোনাগ্রামে কামরুল ও তানভীরের বাড়ি। মা বাবা না থাকায় অভিভাবকহীন পরিবারে প্রায়ই ঝগড়া বিবাদ লেগে থাকত।

গত বুধবার রাতে ঝগড়া বিবাদের জেরেই আপন বড় ভাই কামরুলকে কুপিয়ে খুন করে দুর্ধর্ষ শিবির ক্যাডার কামরুল। এ ব্যাপারে আপন বড় ভাই সুনাম উদ্দিন হত্যা মামলা দায়ের করেন।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...