তীব্র গরমে খাবার ও পানির সংকটে চরম মানবিক বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে কক্সবাজারের উখিয়ায় আগুনের সবকিছু হারিয়ে দিশেহারা রোহিঙ্গা পরিবারগুলো।
দ্রুত রোহিঙ্গাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে কাজ করছে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা। তবে স্থানীয়দের দাবি, এটি নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, একটি পরিকল্পিত ঘটনা।
বালুখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের ৯ নম্বর ক্যাম্প। আগুনের সবকিছু হারিয়ে দিশেহারা রোহিঙ্গা পরিবারগুলো। তীব্র গরমে আশ্রয়ের জায়গাটুকু আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করছেন তারা।
খাদ্য ও খাবার পানি সংকটে অনাহারে চরম কষ্টে দিন পার করছেন তারা।ভয়াবহ আগুনে বিরাণভূমি রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি বড় অংশ।
চারপাশে কেবলই আগুনে পোড়া ধ্বংসস্তূপ। এর মধ্যেই ঘরহারা মানুষের জন্য দ্রুত চলছে তাবু নির্মাণের কাজ। ইতোমধ্যে অনেকে তাঁবু পেয়ে দারুণ খুশি।
অগ্নিকাণ্ডে ঘরবাড়ি হারানোদের দাবি, এটি নিছক কোনো দুর্ঘটনা নয়, একটি পরিকল্পিত ঘটনা।দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোহসীন জানান, গঠিত তদন্ত কমিটি ৩ দিনের মধ্যে অগ্নিকাণ্ডের প্রকৃত কারণ অনুসন্ধান করে রিপোর্ট দেবে।
গত সোমবার ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে গেছে রোহিঙ্গাদের ১০ হাজারের বেশি বসতি। মারা গেছে ১১ জন।