ওবায়দুল কাদের বলেন, আসন খালি না রাখলে ও স্বাস্থ্যবিধি না মানলে যাত্রীরা অতিরিক্ত ভাড়া দেবে কেন?’
শনিবার সরকারি বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মধ্যমে রাজশাহী জোনের উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
সরকার করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয়। গাড়ির আসন সংখ্যা অর্ধেক খালি রাখা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার শর্তে ভাড়া সমন্বয় করে এ সময়ের জন্য। শুরুতে কিছু পরিবহন প্রতিশ্রুতি মেনে চললেও এখন অনেকেই তা মানছেন না।
অতিরিক্ত ভাড়া প্রেক্ষাপটে বিআরটিএ মালিক-শ্রমিক ও স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে মতবিনিময় করে কিছু সুপারিশ তৈরি করেছে। এসব সুপারিশ মন্ত্রণালয় হয়ে কেবিনেট ডিভিশনে প্রেরণ করা হবে।
কীভাবে এবং কোন শর্তে আগের ভাড়ায় ফিরে যেতে হবে বা ফিরে যেতে হবে কিনা- এসব বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত পাওয়া গেলে আমরা তা অবহিত করব।
দেশে করোনা সংক্রমণ একটি নির্দিষ্ট পর্যায়ে রয়েছে। বাড়ছেও না, কমছেও না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তুলনা করলে বাংলাদেশের অবস্থান তুলনামূলক ভালো হলেও আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই।
নিউজিল্যান্ড, স্পেনসহ ইউরোপের অনেক দেশে দ্বিতীয় ওয়েব শুরু হয়েছে। বাংলাদেশেও যে কোনো সময় পরিস্থিতির অবনতি কিংবা দ্বিতীয় ওয়েব শুরু হতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।