২রা জানুয়ারী রবিবার সকাল ১১ঃ৩০ সোনালী ব্যাংক ঈশ্বরদী শাখার ক্যাশ কাউন্টার থেকে ঈশ্বরদীর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোসলেম উদ্দিন এন্ড সন্স এর স্বত্বাধিকারী মোসলেম উদ্দিনের ছেলে ইমরান হোসেন জানান সকালে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারী মাসুম ৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকা ডিডি করার জন্য নিয়ে যায় সোনালী ব্যাংকে।
সে টাকা ক্যাশ কাউন্টারে ক্যাশিয়ার জিল্লুর রহমান এর কাছে জমা দিলে কিছুক্ষণ পর ক্যাশিয়ার জানায় ৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকার মধ্যে দুই লাখ টাকা কম আছে। এ বিষয়ে ক্যাশিয়ার ও ম্যানেজারের সাথে কথা বলে কোন সুরাহা হয়নি।
তিনি আরো বলেন টাকা জমা দেয়ার ভাউচার এর পিছনের নোট পরিমাণ উল্লেখ আছে তার মধ্যে কিভাবে কম হলো বুঝতে পারছি না।
সোনালী ব্যাংক ঈশ্বরদী শাখা ক্যাশিয়ার বলেন আমি টাকা গুনে ৫ লাখ ৫৪ হাজার টাকার মধ্যে দুই লাখ টাকা কম পেয়েছি। টাকা জমা প্রদানকারী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী মাসুমের পিছনে কেউ ছিল না বলেও তিনি জানান।
এ বিষয়ে ব্যাংকের ম্যানেজার আব্দুল কাদের বলেন ব্যাংকের ১৪টি সিসি ক্যামেরার মধ্যে ১২টি ন.ষ্ট। যে কাউন্টারে এই দু,র্ঘটনা ঘটেছে সেখানকার সিসি ক্যামেরাও ন.ষ্ট। তাই কি, ঘটেছে বোঝা যাচ্ছে না।
তবে ঘটনাটি শোনার পরপরই আমি ও.ই কাউন্টারের ক্যাশ লেন.দেন ব.ন্ধ করে দিয়ে হিসাব পত্র মিলিয়ে দেখেছি কিন্তু কোন গর.মিল পাইনি।
ম্যানেজার আরও বলেন সিসি ক্যামেরা গুলো স্থানীয়ভাবে মেরা.মত করা সম্ভব ন.য় আমি একাধিকবার উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে লিখেও এর কোন ফল পাই.নি।
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায় বিএডিসি সিরাজগঞ্জ থেকে সার উত্তোলনের জন্য তারা তাদের কর্মচারীকে টাকা ডিডি করার জন্য ব্যাংকে পাঠিয়েছিলেন।