এই কলেজের সাতটি আবাসিক হল আছে, এর মধ্যে ২ টি বাদে পাঁচটিতে ছাত্রছাত্রীরা থাকে সবসময়। বাকিদুটোর কার্যক্রম শুরু হয়নি। যাই হোক এই ৫ টি হলে কমবেশি শিক্ষার্থীদেরই সারাবছর কোন না কোন পরিক্ষা থাকেই।
এক ইয়ারের পরিক্ষা শেষ হতেই আরেক ইয়ারের শুরু হচ্ছে।এছাড়া ইনকোর্স, নির্বাচনী পরিক্ষা থাকে। পরিক্ষা ছা,ড়াও একজন শিক্ষার্থী হিসেবে পড়ালেখা করা শিক্ষার্থীদের কাজ। সারাদিন বিশ,ৃঙ্খলা থাকলেও রাতটা অন্তত নিরিবিলি পড়ার সুযোগ চাওয়াটা তাদের জন্য দো’ষের কিছু নয়।
কিন্তু কলেজ এরিয়া হওয়া সত্ত্বেও এই এলাকায় শব্দদূ,ষণ হচ্ছে অবিরত। কলেজ কর্তৃপক্ষ চাইলে এর সমাধান করতে পারবেন হয়ত। কিন্তু সমাজের শিক্ষিত মানুষ হিসেবে নিজেদের নিয়ন্ত্রণ, সচেতনতাই এগুলোর সমাধান করতে পারে।
কিন্তু একটু অন,ুসন্ধান করলেই দেখা যাবে এই শব্দদূষ,ণকারীরা আর কেউ নয়, আর দশজনের মতই কোন শিক্ষার্থী। যেখানে হচ্ছে হয়ত সেই বিল্ডিংয়ের কোন ছাত্র বা ছাত্রীরও পরদিন ফাইনাল পরিক্ষা আছে।
আসলে অ’ভিযোগটা যে কাকে করা উচিত এই নিয়ে এখন দ্বি,ধাদ্ব,ন্দ্ব! আরও একটু অনুস,ন্ধান করলে দেখা যাবে এই নাচগান, মাইকিং এগুলোরও বিশেষ কোন কা,রণ নেই। বিয়ে, পূঁ’জা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বিশেষ কোন দিন এসবে নাহয় সবাই আনন্দ করে ।
কিন্তু প্রতিদিন এভাবে যদি কলেজ এরিয়ায় চলতে থাকে, তাহলে কেমন করে হয়? সবাই একটু সচেতন হলেই স’মস্যাগুলো এড়ানো যায়।আনন্দ করব সবাই,অন্যদের বিরক্ত না করে। আনন্দের মাত্রাটা ঠিক রেখে।