আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কেবলমাত্র বাংলাদেশের নয় তিনি সারা পৃথিবির অসংবাদিত নেতা ছিলেন।
তাঁর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনতা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। তাঁর সেই অমর ভাষণ এখন বিশ্ব স্বীকৃত। তাই বঙ্গবন্ধু এখন কেবল বাংলাদেশের নয় বিশ্বের সম্পদ।
তাই বঙ্গবন্ধুর জন্মশত বার্ষিকীতে সারাদেশে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর কর্ণার খোলার নির্দেশ রয়েছে ও উপজেলা পরিষদে বঙ্গবন্ধুর মুরাল স্থাপন করার পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। যাতে করে বর্তমান প্রজন্ম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ এবং আমাদের স্বাধীনতা অর্জন সম্পর্কে জানতে পারে।
যাতে আর কোন অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধ এবং অমাদের স্বাধীনতা অর্জন নিয়ে মিথ্যাচার করতে না পারে। আর যেন ইতিহাসের বিকৃতি না ঘটে।
খাদ্যমন্ত্রী শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধু কর্নার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এসব কথা বলেছেন। এসময় নওগাঁ জেলা প্রশাসক মো. হারুন অর রশীদ, রাজশাহী বিভাগের আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রক রায়হানুল কবির, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক জি এম ফারুক হোসন পাটোয়ারী ও বগুড়া জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক সাইফুল ইসলামসহ খাদ্য বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর কর্ণার ও তার জীবন উল্লেখ্য দেখে নতুন প্রজন্ম সকল দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে ও মাদক থেকে ফিরে এসে বঙ্গবন্ধুর এই আদর্শ এবং স্বাধীনতার পতাকা নিয়ে এগিয়ে যাবে।