জামালপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, সিরাজগঞ্জ, গাইবান্ধা ও সুনামগঞ্জ জেলার সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত ১৫টি উপজেলায় এই সহায়তা দেওয়া হবে। বিকাশের মাধ্যমে প্রতিটি পরিবারকে দুই হাজার টাকা করে সহায়তা পাঠানো হবে।
যেকোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগেই অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ায় ব্র্যাক। ঘূর্ণিঝড় আইলা, মহাসেন, আম্পানের সময়েও ব্র্যাকের কর্মীরা দুর্গত এলাকাগুলোতে নিরলসভাবে সেবা দিয়েছেন। এই ভয়াবহ বন্যা পরিস্থিতিতেও আমরা আর্থিক সহায়তা দেব যাতে দুর্গত মানুষেরা তাদের জরুরি প্রয়োজন মেটাতে পারেন।৩১ জেলার ৪৭ লাখ মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন যার মধ্যে জামালপুর জেলার সবচেয়ে বেশি এলাকা বন্যায় তলিয়ে গেছে।
পানিতে ডুবে ৪১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। পানিতে তলিয়ে গেছে প্রায় দশ লাখ বাড়ি। প্রায় ৯০ হাজার মানুষ ৭৬ হাজার গবাদিপশু নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে ঠাঁই নিয়েছেন।
এই বিপন্ন পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়াতে আমরা সহানুভূতিশীল ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আরো বেশি সংখ্যক পরিবারের কাছে সহায়তা পৌঁছানোর লক্ষ্যে তহবিল সংগ্রহের জন্য একটি উদ্যোগও গ্রহণ করেছে ব্র্যাক। যার বিস্তারিত পাওয়া যাবে ব্র্যাকের ওয়েবসাইটে।