হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসব অনাড়ম্বরভাবে অনুষ্ঠিত হবে।
পূজার অনুষ্ঠানমালা শুধু ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে পূজা-অর্চনার মাধ্যমে মন্দির প্রাঙ্গণেই সীমাবদ্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে।মহামারিকালে এ বছর পূজার অনুষ্ঠানমালা শুধু ধর্মীয় রীতিনীতি অনুসরণ করে পূজা অর্চনার মাধ্যমে মন্দির প্রাঙ্গণেই সীমাবদ্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী ১১ আগস্ট হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম উৎসব জন্মাষ্টমীও সীমিত পরিসরে উদযাপন হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মিলন কান্তি দত্ত গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
জন্মাষ্টমীতে কোনো প্রকার সমাবেশ, শোভাযাত্রা ও মিছিল করা হবে না। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে মন্দির প্রাঙ্গণে পূজা অনুষ্ঠান ও সব আচারবিধি পালন করা হবে।
সারা বাংলাদেশে ৩১ হাজার ১০০টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যার মধ্যে ঢাকা মহানগরে এবার ২৩৭টি মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।দুর্গাপূজায় আলোকসজ্জা, মেলা, আরতি প্রতিযোগিতা ও কোনো ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান করা হবে না।
খোলা জায়গায় অস্থায়ী প্যান্ডেলে স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে পূজা করার বিষয়েও সংশ্লিষ্ট আয়োজকদের অনুমতি নিতে হবে বলে জানান পরিষদ সভাপতি। দুর্গোৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হবে ২৩ অক্টোবর। সেদিন শুক্রবার, মহাসপ্তমী পূজার মাধ্যমে শুরু হবে দুর্গোৎসবের মূল আচার অনুষ্ঠান।