করোনাভাইরাস নিয়ে চিকিৎসায় কেলেঙ্কারির অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতালের সঙ্গে সরকারের চুক্তিনামাসহ অন্যান্য নথিপত্র তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) জমা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর৷
এর আগে গত ১৩ জুলাই রিজেন্ট হাসপাতাল ও এর চেয়ারম্যান মো. সাহেদ ওরফে সাহেদ করিমের অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান করার সিদ্ধান্ত নেয় দুদক। এজন্য তিন সদস্যের একটি দলও গঠন করা হয়৷
আজ সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তা দিদারুল ইসলাম দুদকের উপপরিচালক ও রিজেন্ট দুর্নীতির অনুসন্ধান কর্মকর্তা আবু বকর সিদ্দিকীর কাছে নথিপত্র জমা দেন৷