আগামী সেপ্টেম্বরে স্কুল খুললে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে পিইসি পরীক্ষা হবে। আর যদি অক্টোবর-নভেম্বরে খুলে তবে নিজ নিজ স্কুলে বার্ষিক পরীক্ষা এমসিকিউ ৫০ নম্বরের ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নেওয়া হবে। আর যদি ডিসেম্বরে স্কুল খুল তবে প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রণালয় অটোপাসের পরিকল্পনা করেছে।
রবিবার প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। তারপর সিদ্ধান্ত বুধবার দুপুরে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
১৭ মার্চ থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ আছে। এ অবস্থায় সরকারের উচ্চ পর্যায়ের সিদ্ধান্তে বাংলাদেশ পরীক্ষা উন্নয়ন ইউনিট শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে ৩৯ পৃষ্ঠার একটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
জেএসসি এবং জেডিসি পরীক্ষার্থীদের ক্ষেত্রেও নিয়ম প্রযোজ্য হবে। আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুললেও এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতিতে কমপক্ষে ১ মাস সময় নেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শিক্ষাবর্ষ প্রায় শেষের দিকে। এ অবস্থায় খুব দ্রুত নিতে হবে সিদ্ধান্ত। সুপারিশগুলোকে শেষ মুহূর্তের যাচাই বাছাই করে শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানাবে সরকার।