করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত ২৫ মার্চ থেকে দেশে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।গত ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে অন্যান্য গণপরিবহনের পাশাপাশি ট্রেন চলাচল শুরু করে। এরপর ৩ জুন থেকে আরও ১১ জোড়া ট্রেন চলাচল শুরু হয়।
রবিবার রেল মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ আলম গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩১ মে থেকে চলাচল করা ট্রেনগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা-চট্টগ্রাম লাইনে সোনার বাংলা এক্সপ্রেস, সুবর্ণ এক্সপ্রেস, ঢাকা-সিলেট লাইনে কালনী, সিলেট-চট্টগ্রাম লাইনে পাহাড়িকা বা উদয়ন এক্সপ্রেস, ঢাকা-রাজশাহী লাইনে বনলতা এক্সপ্রেস, ঢাকা-খুলনা লাইনে চিত্রা এক্সপ্রেস, ঢাকা-পঞ্চগড় লাইনে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ও ঢাকা-লালমনিরহাট লাইনে লালমনি এক্সপ্রেস।
৩ জুন থেকে ১১ জোড়া ট্রেন চলাচল শুরু করে। এগুলোর মধ্যে রয়েছে ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ বাজার রুটে তিস্তা এক্সপ্রেস, ঢাকা-বেনাপোল রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস, ঢাকা-চিলাহাটি রুটে নীলসাগর এক্সপ্রেস, খুলনা-চিলাহাটি রুটে রূপসা এক্সপ্রেস, খুলনা-রাজশাহী রুটে কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস, রাজশাহী-গোয়ালন্দ ঘাট রুটে মধুমতি এক্সপ্রেস, চট্টগ্রাম-চাঁদপুর রুটে মেঘনা এক্সপ্রেস, ঢাকা-কিশোরগঞ্জ রুটে কিশোরগঞ্জ এক্সপ্রেস, ঢাকা-নোয়াখালী রুটে উপকূল এক্সপ্রেস, ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ-ঢাকা রুটে ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস এবং কুড়িগ্রাম-ঢাকা-কুড়িগ্রাম রুটে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস।
প্রাদুর্ভাব মোকাবিলায় গত ২৫ মার্চ থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ করা হলেও মালবাহী ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক ছিল।