২০২২ সালের মধ্যেই দেশের ৮ বিভাগে ৮টি ১৫ তলা বিশিষ্ট ক্যান্সার হাসপাতাল নির্মাণ করা হবে। এসব হাসপাতালে ক্যান্সার রোগের পাশাপাশি কিডনি ও হার্টের চিকিৎসারও পর্যাপ্ত ব্যবস্থা থাকবে। ক্যান্সার, কিডনি ও হার্টের চিকিৎসার জন্য প্রতিটি বিভাগে অন্তত ৩০০টি করে শয্যা সংখ্যা রাখা হবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ৮টি বিভাগীয় পর্যায়ে ক্যান্সার হাসপাতাল স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের কার্যক্রমের অগ্রগতি পর্যালোচনার জন্য অনুষ্ঠিতব্য সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন/হাসপাতাল), স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের পরিকল্পনা অনুবিভাগের বিভাগীয় প্রধান, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
হাসপাতালের শয্যাগুলোতে আধুনিকায়ন করার পাশাপাশি ওয়েটিং রুম, চিকিৎসকদের বিশ্রামাগার, অ্যাটেন্ডেন্টসদের জন্য আধুনিক ও উন্নত ব্যবস্থা রাখা হবে। হাসপাতালগুলো নির্মাণের পর দেশের মানুষকে চিকিৎসার জন্য আর বিদেশমুখী হতে হবে না।