বিএনপির সব এজেন্টকে মেরে বের করে দেওয়া হয়েছে। আমি সকাল ৬টা থেকে মনিটরিং করছিলাম। ওভারঅল দেখলাম, বেশিরভাগ এজেন্টকে তারা মেরে বের করে দিয়েছেন।
চসিক নির্বাচনে বুধবার সকাল ১০টার দিকে নগরীর বাকলিয়া টিচার্স ট্রেনিং কলেজের প্রশাসনিক ভবন কেন্দ্রে ভোট প্রদান শেষে সাংবাদিকদের সামনে এসব অভিযোগ করেন বিএনপি মনোনীত মেয়র প্রার্থী শাহাদাত হোসেন।
শাহাদাত হোসেন বলেন, আমি সকাল ৬টা থেকে মনিটরিং করছিলাম। ওভারঅল দেখলাম, বেশিরভাগ এজেন্টকে তারা মেরে বের করে দিয়েছে।
প্রশাসন আওয়ামী লীগ প্রার্থীকে জয়ী করতে উঠেপড়ে লেগেছে। প্রশাসন আমাদের সহযোগিতা করছে না।।
তিনি বলেন, প্রিসাইডিং অফিসারকে জিজ্ঞেস করতে হবে, ধানের শীষের এজেন্ট নাই কেন? নির্বাচন কমিশনেরই একটি অংশ এজেন্ট। এটা দেখা তাদেরই দায়িত্ব।
শাহাদাত হোসেন আরো বলেন, বিষয়টি রিটার্নিং কর্মকর্তা হাসানুজ্জামানকে জানালে তিনি দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাচন কর্মকর্তাকে বিষয়টি জানাতে বলেন।
কিন্তু প্রিসাইডিং অফিসার তাঁর কক্ষে দরজা বন্ধ করে বসে আছেন।তিনি বলেন, ভোটে আমি শেষ পর্যন্ত থাকব। তাদের (আ.লীগ) ভোট ডাকাতির মুখোশ সারা বিশ্বকে জানাব।
বুধবার সকালে ভোট শুরুর পর পরই কেন্দ্রগুলো ঘুরে বিএনপির কোনো এজেন্টের দেখা পাওয়া যায়নি। শাহাদাত হোসেনের নিজ কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত নগরের চকবাজার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের (বিএড কলেজ) তিনটি কেন্দ্রে কোনো এজেন্ট পাওয়া যায়নি।
কেন্দ্রগুলোতে বিএনপির এজেন্ট না থাকা প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী এম রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘সাংগঠনিক দুর্বলতার কারণে কেন্দ্রে এজেন্ট দিতে পারেনি বিএনপি।