রফিকুল ইসলাম সুমন, নোয়াখালীঃ
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলায় পু’লিশের সঙ্গে কথিত ব’ন্দুক যু’দ্ধে শি’শু ধর্ষ’ণ মা’মলার প্রধান আ’সামী মিজানুর রহমান (৪০) নিহ’ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে । ১৫ জুন সোমবার গভীর রাতে সেনবাগ উপজেলার ছাতারপাইয়া পূর্ব বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে পুলি’শের ৩ সদস্য আ’হত হয়। নিহ’ত মিজান সোনাইমুড়ীর উপজেলার নাওতলা গ্রামের আলা উদ্দিনের ছেলে।
সেনবাগ থা’নার অফি’সার ইনচা’র্জ (ও’সি) আবদুল বাতেন মৃধা ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গণমাধ্যম কে জানান, শনিবার রাতে বেকারির এক শি’শু শ্রমিককে ধর্ষ’ণের ঘটনায় বেকারির মালিক থা’নায় অভি’যোগ করেন। যেখানে প্রধান আ’সামী ছিলেন মিজানুর রহমান।রবিবার বিকেলে ধ’র্ষণ মাম’লার আ’সামী মিজানকে গ্রে’ফতার করা হয়। এরপর তার স্বীকারোক্তি মতে সোমবার রাত ৩টার দিকে তাকে নিয়ে তিনি সঙ্গীয় পু’লিশ ফো’র্স সহ তার সহযোগীদের গ্রে’ফতারে অ’ভিযান চালায়।
এ সময় পু’লিশ উপজেলার ছাতারপাইয়া বাজারে পৌঁছালে মিজানের সহযোগীরা অত’র্কিত ভাবে পু’লিশের ওপর গুলি ছোঁ’ড়ে মিজানকে ছি’নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পু’লিশও আ’ত্মরক্ষা’র্থে পা’ল্টা গু’লি ছুঁড়লে মিজানের সহযোগীরা পা’লিয়ে যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গু’লিবিদ্ধ অবস্থায় মিজানকে উ’দ্ধার করে, তাকে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন।
আহত সেনবাগ থা’না পু’লিশের সদস্য রসুল মীর, পিয়াস সরকার ও পিপল আহত হলে তাদেরকে সেনবাগ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পু’লিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি এল’জি, ২ রাউ’ন্ড গু’লি,একটি ধারা’লো ছো’রা উ’দ্ধার করে। নিহ’তের লা’শ বর্তমানে নোয়খালী জেনা’রেল হাসপাতা’লের ম’র্গে রয়েছে।