ওমেরা এবং বেক্সিমকো সড়ক পথে ভারতের ত্রিপুরায় এই এলপিজি গ্যাস রফতানি করছে। বর্তমানে প্রতিটি কোম্পানি প্রায় ৫০০ টন করে ১০০০ টন গ্যাস রপ্তানি করেছে যা আগামি কয়েকমাসে ২৫০০ টন এ পৌছাবে।
ট্যাঙ্কারের মাধ্যমে কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থল সীমান্ত দিয়ে এলপিজি ত্রিপুরার বিশালগড়ে পাঠানো হচ্ছে।
ভারতীয় কোম্পানি বিশালগড় প্ল্যান্টে গ্যাস বোতলজাত করার পরে, গ্রাহকদের রান্নার উদ্দেশ্যে সরবরাহ করছে।
এই এলপিজি গ্যাস রপ্তানির মধ্য দিয়ে ভারতে নতুন রপ্তানি পণ্য পেলো বাংলাদেশ এবং দেশীয় কোম্পানিগুলো নতুন বাজার পেলো গ্যাস রপ্তানির।
ওমেরা ও বেক্সিমকো মধ্যপ্রাচ্য থেকে এলপিজি গ্যাস আমদানি করে তা রপ্তানি করছে। ভারতের এই ৭ রাজ্যে কয়েক কোটি মানুষ। পুনরপ্তানির মাধ্যমে বাংলাদেশের ভালো আয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দেশেও প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদ শেষ হয়ে যাওয়াই এলপিজি বোতলজাত গ্যাসের চাহিদা প্রচুর বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৫ বছরে ২ লাখ ৫০ হাজার টন থেকে ১২ লাখ ৫০ হাজার টন হয়েছে, যা ৫ বছরে ৫ গুন !!
তবে আন্তর্জাতিক বাজারে তেল গ্যাসের দাম বৃদ্ধি পাওয়াই দেশে এলপিজি গ্যাসের দামও হঠাৎ বৃদ্ধি পেয়েছে।