সাম্প্রতিক শিরোনাম

জবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি নূরে আলম, সম্পাদক শামীমা

মিজানুর রহমান: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুলাহ এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম নির্বাচিত হয়েছেন ।
মঙ্গলবার(২৮ জানুয়ারী) বিকেল সাড়ে চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ড. মো. মনিরুজ্জামান খন্দকার এ ফল ঘোষনা করেন । বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে সকাল ‘১০ টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত এ ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয় । এবার নির্বাচনে মোট ভোটার ছিল ৬৭৮ জন এবং ভোটে অংশগ্রহন করেন ৫২৪জন শিক্ষক।
নির্বাচনে সভাপতি পদে অধ্যাপক ড. নূরে আলম আব্দুলাহ ভোট পেয়েছেন ৩১৮টি এবং তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী অধ্যাপক ড. শওকত জাহাঙ্গীর ১৯৩ টি ভোট পেয়েছেন। সভাপতি পদে ১০ ভোট পেয়েছেন জয় বাংলা শিক্ষক সমাজ মনোনিত সভাপতি প্রার্থী অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস। সাধারণ সাম্পাদক পদে ২৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. শামীমা বেগম এবং তার নিকট প্রতিদ্ব’ন্দ্বী ড. একে এম লুৎফর রহমান পেয়েছেন ২৩৩ ভোট ।
এছাড়াও সহ-সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী । যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. মনিরুদ্দিন । কোষাধ্যাক্ষ পদে নির্বাচিত হয়েছেন অধ্যাপক ড. জহিরুদ্দিন আরিফ। এছাড়া সদস্যপদে নির্বাচিত হয়েছেন ড. জি এম আলামিন, ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, নোমান মাহফুজ, মোহাম্মদ ইলিয়াস, ড. মোহাম্মদ রেজায়ুল হোসাইন , মোহাম্মদ ইমরান হোসাইন, সাহানা আক্তার , ড. আবুল হোসেন, ড. প্রতিভা রানী কর্মকার এবং লুৎফর নাহার।
উল্লেখ্য, এবার নির্বাচনে ৬টি পদে মোট ৩১ জন পদ প্রত্যাশী শিক্ষক লড়াই করেছেন এবং মোট ভোটার ছিল ৬৭৮ জন। এদের মধ্যে থেকে ১৫ জন নির্বাচিত হয়েছেন। সদস্যপদে ১০ জন ও বাকি ৫ পদে একজন করে নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে সভাপতি পদে ৩ জন, সহ-সভাপতি পদে ২জন, সাধারণ সম্পাদক পদে ২ জন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক পদে ২জন, কোষাধ্যক্ষ পদে ২ জন এবং সদস্য পদে ২০ জন শিক্ষক নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন ।

সর্বশেষ

বোর্ডের অনুমোদন ছাড়া সভাপতি ফারুকের প্রায় ১২০ কোটি টাকা ট্রান্সফার!

বিসিবির ফিক্সড ডিপোজিট নিয়ে বিশাল আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রেসিডেন্ট ফারুক আহমেদের বিরুদ্ধে! ক্রিকেট বোর্ডের প্রায় ১২০ কোটি টাকার ফান্ড আওয়ামী ঘরানার দুই ইয়েলো...

২০০৯ এর বিডিআর বিদ্রোহ এবং ভারতের যুদ্ধ প্রস্তুতি

"২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি। ভারতীয় প্যারাশুট রেজিমেন্টের ৬ষ্ঠ ব্যাটালিয়নের মেজর কমলদীপ সিং সান্ধু সেদিন "স্পিয়ারহেড" বা অগ্রগামী বাহিনীর দায়িত্বে ছিলেন। ২০০৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি...

কি ঘটেছিলো বিডিআর বিদ্রোহে! নেপথ্য কাহিনি

আলোচিত বিডিআর হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য কাহিনি আজও অনুদ্ঘাটিত রয়ে গেছে। দীর্ঘ ১৫ বছরেও সেই রোমহর্ষক হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের সত্য কেউ জানতে পারেনি। কীভাবে কার স্বার্থে এবং...

পিটিয়ে হত্যা: ভিডিওতে শনাক্ত ছাত্রদলের ৫ নেতাকর্মী

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শামীম মোল্লাকে হত্যার ভিডিও ফুটেজে ছাত্রদলের পাঁচ নেতাকর্মীকে শনাক্ত করা গেছে। ভিডিওতে ছাত্রদলের যে পাঁচজনকে দেখা গেছে তারা হলেন- সাঈদ হোসেন...