ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের এক ছাত্রের মা রাজধানীর ইবরাহিম কার্ডিয়াক হাসপাডালে বিকেলে মারা গেলে, লাশ দাফনকার্যে কেউ এগিয়ে না আসলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করলে,বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এগিয়ে আসে।রাত এগারোটায় লাশ আজিমপুর কবর স্থানে পৌছায়,কিন্তু ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী করোনায় মৃত ব্যক্তিদের লাশ শুধু মাত্র রায়ের বাজার বুদ্ধিজীবী কবর স্থানে দাফন করা যায় এবং রাত এগারোটার পর দাফনকার্যক্রম বন্ধ থাকে।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয়ের সহযোগীতায় রাত ১২ টায় লাশ দাফন কার্যক্রম সম্ভবপর হয়।লাশ দাফনে সরাসরি অংশ নেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ইমরান জমাদ্দার, ধর্ম সম্পাদক তুহিন রেজা,ঢাকা মহানগর দক্ষিন ছাত্রলীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক আলমগীর ফরাজী,সহ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ নেতা অতনু্ বর্মন।
এ বিষয়ে তুহিন রেজা বলেন,”করোনা মহামারীর শুরু থেকেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতা কর্মীরা সারা দেশে করোনায় মৃত ব্যক্তিদেের লাশ দাফনে অংশ নিয়েছে।আমরা এই কার্যক্রম চালিয়ে যাব।”
ইমরান জমাদ্দার বলেন,”করোনা মহামারীর শুরু থেকেই বাংলাদেশ ছাত্রলীগ তার ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।বিনামূল্যে এ্যাম্বুলেন্স সেবা,টেলিমেডিসিন সেবা,ত্রাণ তৎপরতা,করোনা প্রতিরোধক বুথ স্থাপন, লাশ দাফন কাফন কর্মসূচী কয়েকটি দৃষ্টান্ত মাত্র। আজ সাধারন মানুষের এক আস্থার নাম বাংলাদেশ ছাত্রলীগ।আমরা আমাদের আমাদের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে মানুষের সেবায় যেকোনো সমস্যায় সহযোগীতা করতে সর্বদা প্রস্তুত আছি।”