পারফিউম লাগাতে গিয়ে শাড়িতে ডিসইনফেক্ট্যান্ট স্প্রে লাগিয়ে ফেলছেন! শুটে প্রিয় বান্ধবীর সঙ্গে কথা বলতে বলতে সারাক্ষণ স্প্রে করে চলেছেন। কফি মেকার থেকে ইলেকট্রিক কেটলি- বাড়ি থেকে নিয়ে আসছেন। শুটিং নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমকে এমনটাই জানালেন মিমি চক্রবর্তী।
তিনি বলেন, করোনা থাকবে। আমাদের কাজও করতে হবে
এতো কিছু করছি তাই যশ বলছে,‘করোনা করোনা করে এবার আমার মাথাতে করোনা উঠে আসবে!
মিমি আরও বলেন, এক ঘণ্টা অন্তর ফ্লোর স্যানিটাইজড করা হচ্ছে। সবাই মাস্ক পরে। সব্বাই সতর্ক। এরপরেও কিছু হলে আমার কিছু বলার নেই!
আম খেতে ইচ্ছে হয়েছিল মিমির। অনলাইনে আম এলো।
তবে নুসরাত আর যশের চেয়ে আমি বেশি প্যানিক করছি। খাওয়া থেকে জলের বোতল, সব বাড়ি থেকে নিয়ে যাচ্ছি। আমার স্টাফদের খাবারও ভাবছি বাড়ি থেকে নিয়ে যাব।
আম আসার পর তা সোজাসুজি মিমির বাড়িতে পৌঁছাতে পারল না… আম বাড়ির নিচেই স্যানিটাইজড করা হলো…স্যানিটাইজড করার পর আম অভিনেত্রীর বাড়িতে প্রবেশ করলে তাকে ভিনিগার আর লবণ পানিতে চুবিয়ে রাখা হলো…এরপর আবার স্যানিটাইজেশনের পালা!
আমের আর কিছু রইল কি? জানেন না মিমি। মিমি বলেন, আমি ভুলেই গেলাম যে সাধ করে আমি আম খেতে চেয়েছিলাম। করোনা আমায় পাগল করে দিচ্ছে!