২০ জানুয়ারী ২০০১ এ এসেছিলেন সিপিবি’র লাল পতাকার মহাসমাবেশে সমাজ প্রগতির ল’ড়াইকে সামনে এগিয়ে নেয়ার সং’গ্রামকে শানিত করতে। কিন্তু ঘা’তকের বো’মা তাকে ঝা’ঝরা করে দিল। র’ক্তাক্ত বিপ্রদাসকে ঢাকা মেডিকেল থেকে রেফার করা হলো বক্ষব্যাধী হাসপাতালে। ঘা’তকের বো’মা তার ফুসফুসকেও ঝাঝরা করে দিয়েছে।
অনেক র’ক্ত ঝরেছে তার শরীর থেকে জরুরী র’ক্ত প্রয়োজন। কমরেড ডা. দিবালোক সিংহ তাৎক্ষনিকভাবে তাকে র’ক্ত দিলেন। আস্তে আস্তে সুস্থ হতে থাকলেন কমরেড বিপ্রদাস। অন্যান্য আহতদের চেয়ে তার অবস্থা মোটামুটি ভাল। একদিন বিছানা ছেড়ে হাসপাতালের বারান্দায় বসলেন।
পার্টির কমরেডদের সাথে গল্প করলেন। তার স্বপ্নের কথা বললেন। বললেন বিপ্লবের কথা, তার মায়ের কথা। ল’ড়াকু সাহসী হাসিখুশী বিপ্রদাস সবাইকে আশ্বস্ত করলেন এখন অনেকটাই ভাল। জানতে চাইলেন অন্য আহত কমরেডদের কথা। কিন্তু এর দু’দিন পরই জানা গেল সেই হাসিখুশী বিপ্লবের স্বপ্নে বিভোর ল’ড়াকু সৈ’নিক তার কাজ অসমাপ্ত রেখেই চির দিনের জন্য ছুটি নিয়েছেন।