করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে ৫০ লাখ ৯৫ হাজার পাঁচশ ২৪ জন এবং মারা গেছে এক লাখ ৬৪ হাজার ৯৪ জন। সারাবিশ্বে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুর দিক দিয়ে যুক্তরাষ্ট্র এক নম্বরে রয়েছে। করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যু অব্যাহত থাকার পরেও সে দেশে বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া হলো।
মিসিসিপিতে মোট ৬৫ হাজার চারশ ৩৬ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হয়েছে এবং মারা গেছে এক হাজার আটশ ৪৮ জন। গত ২৪ ঘণ্টায় সে রাজ্যে আক্রান্ত হয়েছে এক হাজার ৩৬ জন এবং মারা গেছে ২৩ জন। শনিবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বেশ কিছু রাজ্যের বিদ্যালয়গুলো খুলে যাচ্ছে।
তবে সে ক্ষেত্রে কেউ আক্রান্ত হলে তাকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানোর কথা বলা হয়েছে। বিদ্যালয় খুলে দেওয়ার ব্যাপারে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে নিউইয়র্ক।
গড়ে ২২ শতাংশ পজিটিভ রোগী পাওয়া গেছে। তার পরেও মিসিসিপির বিদ্যালয়গুলো খুলে দেওয়া হলো। এরই মধ্যে ওই রাজ্যের বিদ্যালয়ে আটজন করোনা রোগী পাওয়া গেছে। তাদেরসহ তাদের সংস্পর্শে আসা একশ জনকে কোয়ারেন্টিনে পাঠানো হয়েছে।
ড. ফাউসি বলেছেন, অনুমোদন পাওয়ার পর করোনার টিকা প্রয়োগ করা হলে ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ কাজে দিতে পারে। তার মানে মহামারি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসতে জনস্বাস্থ্যের ওপর ভরসার বিকল্প থাকছে না।