মস্কোর আকাশসীমার দিকে ধেয়ে আসছিল মার্কিন দুই গোয়েন্দা কর্মকর্তারা। নজরে আসার পরই মার্কিন দুই গোয়েন্দা বিমানের দিকে ধেয়ে যায় রাশিয়ান যুদ্ধবিমান।
বিপদজনকভাবে মার্কিন বোমারুগুলোকে রুখে দেয় রাশিয়ান এয়ারফোর্স। এই ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এই ঘটনার জন্যে মার্কিন এয়ারফোর্সের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিবাদ জানানো হয়েছে।
কৃষ্ণসাগরের উপর মার্কিন দুই বিমানের পথ কার্যত রুখে দেয় দুই রাশিয়ান ফাইটার জেট।
মার্কিন গোয়েন্দা বিমানগুলোকে না আটকানো হলে রাশিয়ার আকাশসীমায় ঢুকে পড়ার সম্ভাবনা থাকত।
রাশিয়ার সামরিক বাহিনীর রাডারে আমেরিকার গোয়েন্দা বিমান দুটি ধরা পড়ার পর একটি এসইউ-২৭ যুদ্ধ বিমান মার্কিন বিমান দুটিকে তাড়া করে। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, রাশিয়ার সীমান্ত লঙ্ঘনের কোনও ঘটনা মস্কো মেনে নেবে না কখনই।
যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিমান রাশিয়ার আকাশের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করলে একটি রাশিয়ান এসইউ-২৭ যুদ্ধ বিমান মার্কিন বিমানটিকে পালটা ধাওয়া করে। যা নিয়েও ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। রাশিয়ার রাডারে প্রায় সময়ই আমেরিকার বোমারু ও গোয়েন্দা বিমানসহ ন্যাটো বাহিনীর বহুসংখ্যক বিমান শনাক্ত করা হচ্ছে।
কয়েক সপ্তাহ ধরে রাশিয়ার এয়ার স্পেস কন্ট্রোল সিস্টেম কৃষ্ণ সাগরের আকাশে বহু সংখ্যক বিমানকে শনাক্ত করেছে। যারা রাশিয়ার সীমান্ত লঙ্ঘনের চেষ্টা করেছে বলে আবি করেছে রাশিয়া।সর্বশেষ ঘটনা ঘটেছিল ৩০ জুলাই।