বাহরাইন ও ওমান দুই দেশেই সংযুক্ত আরব আমিরাত-ইসরায়েল চুক্তির প্রশংসা করেছেন। তবে উভয় দেশেই ইসরায়েলের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্কের জন্য নিজস্ব সম্ভাবনা নিয়ে মন্তব্য করেনি। সম্পর্ক উন্নয়নে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত দুই বছরে ওমানি ও সুদানি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
তাই এখনই বলা যাচ্ছে না আসলে কি হতে চলেছে। এর আগে বৃহস্পতিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে কথিত ঐতিহাসিক চুক্তি করেছে আমিরাত। আর এবার আমিরাতের সেই হাঁটতে পারে গল্ফ উপসাগরীয় অঞ্চলের দুই দেশ বাহরাইন এবং ওমানও।
রবিবার ইসরায়েলের গোয়েন্দাবিষয়ক মন্ত্রী এলি কোহেন এমনটাই জানিয়েছেন। এই চুক্তির পরিপ্রেক্ষিতে (সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে) আরো উপসাগরীয় দেশ ও আফ্রিকার মুসলিম দেশগুলো সঙ্গে অতিরিক্ত চুক্তি হবে। আমি মনে করি, বাহরাইন ও ওমান অবশ্যই এই এজেন্ডায় রয়েছে।
এ ছাড়াও আমার মূল্যায়নে, এমন একটি সম্ভাবনা রয়েছে যে আগামী বছরে আফ্রিকার কয়েকটি দেশের সঙ্গে একটি শান্তি চুক্তি হবে। তাদের মধ্যে অন্যতম দেশ হলো সুদান।