মাওলানা ফজলুর রহমান বলেন, আরব-আমিরাতের এ শান্তিচুক্তি ফিলিস্তিনের সত্তর বছরের স্বাধীনতা আন্দোলনের সম্পূর্ণ বিরোধী। তিনি বলেন, যেকোনো মুসলিম দেশের জন্যই স্বজাতির স্বার্থ ও তাদের স্বাধীনতা আন্দোলনকে মূল্যায়ন করা উচিত।
এদিকে, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরানে খানের ব্যাপক সমালোচনা করে ২০১৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের মতো ন্যক্কারজনক নির্বাচন পাকিস্তানের ইতিহাসে আর কখনও হয়নি বলেন পাকিস্তানের এ রাজনৈতিক নেতা।
কারচুপি নির্বাচনের বিরোধিতা জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম যেভাবে করেছিল, অন্য কোনো দল তা পারেনি। তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সরকার ধীরে ধীরে ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার পথেই অগ্রসর হচ্ছে। এমনকি পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দফতর থেকে ফিলিস্তিনিদের অধিকারের বিরুদ্ধে প্রস্তাব পাস করার প্রস্তুতি চলছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
১৬ আগস্ট পেশোয়ারে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জমিয়তে ওলামায়ে ইসলামের প্রধান আরও বলেন, আমাদের রাজনৈতিক এই দলের সুদীর্ঘ ১০০ বছরের গৌরবময় ইতিহাস রয়েছে। তিনি বলেন, ইসলাম ও মানবকল্যাণে সদা নিয়োজিত এ কাফেলাটি ১৯১৯ সালে দেশের মুক্তি ও মুসলিম জাতির নেতৃত্ব দেয়ার জন্য যাত্রা শুরু করেছিল এবং ধীরে ধীরে আমরা দেশের মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।