নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও চলতি সেপ্টেম্বর মাসে আগস্ট মাসের চেয়ে দ্বিগুণ তেল রফতানি করেছে ইরান।
ট্যাংকার ট্র্যাকার্সসহ আন্তর্জাতিক তেল ট্যাংকার চলাচল পর্যবেক্ষণকারী তিনটি সংস্থার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
একের পর এক মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরেও ইরানের তেল রফতানি উল্লেখযোগ্য মাত্রায় বেড়েছে।
এমনকি দেশটি দৈনিক তেল রফতানি প্রায় ১৫ লাখ ব্যারেলে উন্নীত করেছে।
দেড় বছরে এই পরিমাণ তেল রফতানির ঘটনা নজিরবিহীন।
জানা যায়, ২০১৮ সালের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু সমঝোতা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর দেশটির তেল রপ্তানি ব্যাপকভাবে কমে গিয়েছিল।
ট্যাংকার ট্র্যাকার্সের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে রয়টার্স জানিয়েছে, ইরানের মোট রফতানি করা তেলের অর্ধেক কোথায় যায় তা পরিষ্কার নয়।
কারণ, এসব তেল বিদেশি তেল ট্যাংকার বহন করে এবং গভীর সমুদ্রে এসব তেল জাহাজ থেকে জাহাজে স্থানান্তর করা হয়।
ইরানের তেল মন্ত্রণালয় সাধারণত তার তেল উত্তোলন ও রফতানির পরিমাণ ঘোষণা করে না।
ইরানের অভিজ্ঞ তেলমন্ত্রী বিজান নামদার জাঙ্গানেকে সেদেশের তেল রফতানি বৃদ্ধির প্রধান কারিগর বলে মনে করা হয়।