বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কভিড-১৯ মোকাবেলার জন্য অর্থ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। ইলেকট্রনিক সরকারি ক্রয় (ই-জিপি) কভারেজ বাড়াতে বড় অঙ্কের অর্থ সহায়তার অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। প্রতি ডলার সমান ৮৫ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩৪০ কোটি টাকায় দাঁড়ায় ওই অর্থের পরিমাণ।
বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয় ওয়াশিংটনে চলমান প্রকল্পে এই বাড়তি অর্থায়ন অনুমোদন পেয়েছে। চলমান এবং নতুন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে প্রকল্পটি ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত দেড় বছর সময় বাড়ানো হয়েছে।
এই অর্থায়নের মধ্যে দিয়ে বিশ্বব্যাংকের সহায়তা এখন ৯৫ মিলিয়নে দাঁড়িয়েছে। রবিবার বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ও ভুটানের বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেন, কভিড-১৯ মহামারি ও সাধারণ ছুটির দিনেও ই-জিপি সারা দেশে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। ই-জিপির মাধ্যমে কোনো মহামারিতে উন্নয়ন কাজ থেমে থাকবে না।
এর মাধ্যমে শতভাগ অর্থ ব্যবহার নিশ্চিত এবং দেশে সময় উপযোগী এবং গুণগত মানের সরকারি কাজ এবং পাবলিক সার্ভিস ডেলিভারি নিশ্চিত করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বব্যাংকের টিম লিডার ইশতিয়াক সিদ্দিক বলেন, সরকারি ক্রয়ের ডিজিটালাইজেশন ছিল সরকারি ও বেসরকারি উভয় খাতের জন্য একটি গেম চেঞ্জার। এটি দক্ষতা এবং স্বচ্ছতা বাড়াতে সাহায্য করেছে এবং ব্যবসা করা সহজ করেছে।