চীনে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে নিরীক্ষা চালিয়ে সফল হয়েছে। এরপর তৃতীয় পর্বের পরীক্ষা শুরু হয় সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। সেখানে প্রায় ১৫ হাজার মানুষের উপর এই ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালাতে চায় চীন। তবে প্রক্রিয়া ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে।
আবুধাবির জি৪২ নামে একটি আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স ও ক্লাউড কম্পিউটিং সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে তারা এই পরীক্ষা চালানো হচ্ছে সেদেশে। চায়না ন্যাশনাল বায়োটেক গ্রুপ কর্পোরেশন বা সিএনবিজি প্রথম চীনা সংস্থা যারা এই চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।
টীকা মানব শরীরে করোনা জীবাণুকে নিষ্ক্রিয় করতে পারছে কিনা।
দেখা গিয়েছে যে এই ভ্যাকসিন মানব দেহে নিরাপদ।
চীনা ভ্যাকসিন নিরাপদ হওয়ার পাশাপাশি এও জানা যাচ্ছে যে সিনোফার্মের এই টীকা মানুষের শরীরের করোনা প্রতিরোধকারী অ্যান্টিবডি তৈরি করতে সক্ষম। এদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত পর বাংলাদেশেও এই করোনা ভ্যাকসিনের পরীক্ষা চালাচ্ছে চীন।
বাংলাদেশ ছাড়াও এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ ব্রাজিলে করারও অনুমতি পেয়েছে তার। চীনা সংস্থাটি দাবি করেছে, তারা প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে ৭৪৩ জনের উপর এই টিকার পরীক্ষামূলক প্রয়োগ করে সফল হয়েছে।
ব্যক্তিদের দেহে এই নতুন করোনাভাইরাস প্রতিরোধী ক্ষমতা গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছে।