ভাইরাসের তাণ্ডবে দিশেহারা হয়ে পড়েছে আমেরিকা, ব্রিটেন, ব্রাজিল, ইতালি, স্পেন, মেক্সিকো ও ফ্রান্সের মতো দেশ। বিশ্বের ২১৩টি দেশে একযোগে তাণ্ডব চালাচ্ছে এই ভাইরাস।
কবে এই ভাইরাস থেকে মুক্তি মিলবে মানুষের? এখন এই প্রশ্ন বিশ্বজুড়ে।
যে দুই বছরের কম সময়ের মধ্যেই পৃথিবী থেকে করোনাভাইরাস দূর করা যাবে। ১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু’র চেয়ে দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে বলেই আশাবাদী জাতিসংঘের স্বাস্থ্য বিষয়ক বিশেষায়িত সংস্থাটি।
টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইয়াসুস বলেছেন, আমরা আশা করছি দুই বছরের কম সময়ের মধ্যে করোনাকে দূর করতে পারব।
গ্লোবালাইজেশন, নৈকট্য ও এক দেশের সঙ্গে অন্য দেশের দ্রুততম যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণেই বিদ্যুৎ গতিতে বিশ্বব্যাপী করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে।
স্প্যানিশ ফ্লু’র সময় এমনটা ছিল না। তবে বিশ্বের কাছে এখন আগের চেয়ে অনেক উন্নত প্রযুক্তি রয়েছে। সহজভল্য যন্ত্রপাতির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
১৯১৮ সালের স্প্যানিশ ফ্লু’র চেয়ে এটাকে দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে।
ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দ্বারপ্রান্তে রয়েছি আমরা। সুতরাং আশা করছি স্প্যানিশ ফ্লু’র চেয়ে কম সময়ে বিশ্বকে করোনাভাইরাস মুক্ত করতে পারব।
এখন পর্যন্ত ২ কোটি ৩১ লাখ ৭ হাজার মানুষ আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ৮ লাখ ২ হাজার ৯৫৯ জন। অন্যদিকে স্প্যানিশ ফ্লুতে মারা গিয়েছিল ৫ কোটি মানুষ। আক্রান্ত হয়েছিল প্রায় ৫০ কোটি।