ভারতের ভিত্তি হিসেবে নতুন জাতীয় শিক্ষানীতির পক্ষে মাঠে নেমেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ শুক্রবার ইউজিসি আয়োজিত ‘কনক্লেভ অন ট্রান্সফরমেশনাল রিফর্মস ইন হায়ার এডুকেশন আন্ডার ন্যাশনাল এডুকেশন পলিসি’ শীর্ষক ভার্চুয়াল সভায় নতুন জাতীয় শিক্ষানীতিতে স্কুল পাঠ্যক্রমের পরিবর্তন ও এমফিল বন্ধসহ শিক্ষাপদ্ধতির পরিবর্তন নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন তিনি।
নতুন শিক্ষানীতিতে প্রযুক্তি ও প্রতিভার মেলবন্ধন ঘটবে।
উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বাড়তি ক্ষমতা পাবে নতুন নীতিতে।
নতুন নীতিতে যুব সমাজের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে। একই কর্মক্ষেত্রে জীবনভর আটকে থাকতে হবে না।
পাঠক্রম মাঝপথে ছেড়ে কোনও শিক্ষার্থী যদি অন্য পাঠক্রমে যেতে চায়, নতুন ব্যবস্থায় তা আরও সহজ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
নতুন শিক্ষানীতির সফল প্রযোগকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। প্রতিযোগিতা থেকে শিক্ষাকে সরিয়ে আনার কথাও জানান তিনি।
জাতীয় শিক্ষানীতি একতরফাভাবে চালু করা হয়নি। এর কোথাও পক্ষপাত দুষ্টতা নেই। আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় শিক্ষানীতি রূপায়ন হবে, যা গত তিন বছর নানা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা ঠিক করেছি।
ইন্ডিয়া হ্যাকাথন ২০২০ গ্র্যান্ড ফিনালের সূচনা পর্বের বক্তব্যে মোদি বলেছিলেন, ‘ নতুন শিক্ষানীতি কার্যকর হলে ১৩০ কোটির বেশি দেশবাসীর প্রত্যাশা পূরণ হবে। শিক্ষা ব্যবস্থাকে আধুনিক করে তোলার জন্য পরিকাঠামোর সংস্কারই আমাদের লক্ষ্য। আগের শিক্ষা পদ্ধতির ঘাটতিগুলো নতুন ব্যবস্থায় দূর করা হয়েছে।