নিউজিল্যান্ডের উপকূলীয় সুনামি গেজগুলি বর্তমান পরিস্থিতির বৈজ্ঞানিক পরামর্শ এবং তথ্যের ভিত্তিতে স্থলভাগের জন্য আর হুমকি নেই বলে জানিয়েছে।
যারা সতর্কতা অবলম্বন করে ঘর ছেড়েছিলেন তারা এখন ঘরে ফিরতে পারবেন বলেও জানানো হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুনামি সতর্কতা ব্যবস্থা প্রথমে ১ থেকে ৩.৩ ফুট ঢেও তরঙ্গের পূর্বাভাস দিলেও পরে সে হুমকি পেরিয়ে গেছে বলে জানিয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে নিউজিল্যান্ডে রিখটার স্কেলে ৭.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। তখন দেশটিতে সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়। নিউজিল্যান্ডের ন্যাশনাল ইমারজেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি ৭.৩ মাত্রার ভূমিকম্পের পরে দেশের উত্তর দ্বীপের পূর্বদিকে সুনামির হুমকির বিষয়ে সতর্ক করেছিল।
নিউজিল্যান্ডের উত্তর দিকের দ্বীপ, গিসবর্নের বাসিন্দারা জানিয়েছিলেন, তাঁরা হালকা থেকে মাঝারি কাঁপুনি অনুভব করেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে একটি ৬.৩ মাত্রার ভূমিকম্প সরাসরি আঘাত হেনেছিল নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ক্রাইস্টচার্চ শহরে। শহরটির অর্ধেক প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। ১৮৫ জন মানুষের মৃত্যু হয়েছিল ওই ঘটনায়। ধ্বংসের মুখে পড়েছিল অধিকাংশ শহরতলিও।