সংক্রমণ ঠেকাতে বেশিরভাগ কর্মক্ষেত্রে ফেস মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করছে ফ্রান্স। এক জনের বেশি কাজ করেন এমন অফিস ও কারখানাগুলোতে আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে এই নিয়ম কার্যকর হবে।
এক সপ্তাহে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। এ পর্যন্ত ২ লাখ ২০ হাজার মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। আর ৩০ হাজারেরও বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
জুলাইয়ে পর থেকে দেশটিতে করোনাভাইরাসে আক্রান্তের হার ও মাস্ক ব্যবহারের হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
বাজেটের ১১ শতাংশ পূরণ করতে সরকার পুনরায় কাজে ফিরতে উৎসাহিত করেছিল। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ফ্রান্স মার্চে দেশটিতে কঠোর আরোপ করে। আর এটি পর্যায়ক্রমে ১১ মে থেকে শিথিল করে দেওয়া হয়।
দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছেন, কর্মক্ষেত্রে সাথে সম্পর্কযুক্ত প্রায় এক চতুর্থাংশ মানুষ নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
জুলাইয়ে আবারও করোনার প্রাদুর্ভাবের পরে, সরকার পাবলিক প্লেসে ফেস মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে। একই সঙ্গে দেশটির বেশ কয়েকটি শহরে ফেস মাস্ক পরাও আবশ্যিক করে।
দেশটির যেসব স্থানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব নয় এমন স্থানগুলোতে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে ফ্রান্স সরকার।