মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট উইন মিন্ট এবং ক্ষমতাসীন দলের প্রধান অং সান সুচিসহ দলের শীর্ষ কয়েকজন নেতাকে আটক করেছে সে দেশের সেনাবাহিনী। এ ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আমরা বিশ্বাস করি যে- আইনের শাসন এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া অবশ্যই বহাল থাকবে। আমরা গভীরভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছি।
মিয়ানমারে সামরিক অভ্যুত্থানের ঘটনায় আজ সোমবার উদ্বেগ প্রকাশ করল নয়াদিল্লি। মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাষ্ট্রীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ভারতের তরফ থেকে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়।
ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া ওই বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, মিয়ানমারে যা ঘটছে তার জন্য আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
সে দেশে গণতান্ত্রিকভাবে উন্নয়নের ব্যাপারে ভারত সব সময় সমর্থন দিয়ে এসেছে। বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছি আমরা।
গত দুই দশক ধরে মিয়ানমারের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার কথা বলে আসছে ভারত। ২০১১ সালে মিয়ানমারে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর সেই সম্পর্ক আরো গাঢ় হয়েছে।