গত সপ্তাহে তারা বন্ড নিলাম করে ২৫০ কোটি ইউরো তুলেছেন। এই অর্থের একটা অংশ সেনার পিছনে খরচ করা হবে।
গ্রিসের মিডিয়ার খবর, ফ্রান্সের কাছ থেকে রাফাল যুদ্ধবিমান ও যুদ্ধজাহাজ কেনা হতে পারে। আগামী বৃহস্পতিবার ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাক্রোঁর সঙ্গে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হতে পারে। পূর্ব ভূমধ্যসাগরে গ্রিস ও তুরস্ক দুই দেশই যুদ্ধজাহাজ পাঠিয়েছে।
বিমানবাহিনীও প্রস্তুত। এই অবস্থায় গ্রিস সরকারের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘তুরস্ক প্রায় প্রতিদিন যুদ্ধের হুমকি দিচ্ছে এবং উস্কানিমূলক কথা বলছে। এই অবস্থায় আগামী শনিবার প্রধানমন্ত্রী দেশের অর্থনীতি নিয়ে ভাষণ দেবেন। সেখানেই সেনাবাহিনীর হাতে আধুনিক অস্ত্র তুলে দেয়ার কথাও থাকবে।’
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান গ্রিসকে সাবধান করে দিয়ে বলেছিলেন, ‘ওদেরকে হয় রাজনীতি ও কূটনীতির ভাষা বুঝতে হবে। নইলে ওদের খুবই কষ্টকর অভিজ্ঞতা হবে।’
তুরস্ককে ঠেকাতে রাফাল দেখছে গ্রিস
পূর্ব ভূ-মধ্যসাগরে অশোধিত তেল তোলা নিয়ে গত কয়েক মাস ধরে তুরস্কের সঙ্গে গ্রিসের বিরোধ চলছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে গ্রিস অত্যাধুনিক যুদ্ধাস্ত্র কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে এই দুই ন্যাটো-দেশের ঝগড়া ভবিষ্যতে যুদ্ধে পরিণত হবে কি না, সেই আশঙ্কা বাড়ছে।