গ্রেড ১: প্রধানত আক্রান্ত দেশগুলি থেকে রোগীদের আসা শুরু হওয়া
গ্রেড ২: পজিটিভ কেস থেকে স্থানীয় মানুষদের মধ্যে সংক্রমণ শুরু হওয়া (ভারত এখন এই জায়গায়)।
গ্রেড ৩: জনসাধারণের মধ্যে এবং বড় বড় এলাকায় সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া।
গ্রেড ৪: স্থানীয়ভাবে মহামারী ছড়িয়ে পড়া। কোথায় শেষ বুঝতে না পারা। ইতালি এবং চীনের ক্ষেত্রে যা হয়েছে।
★ করোনা আক্রান্ত দেশ বা এলাকা থেকে আসা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হবে।
★ করোনা রোগীদের সংস্পর্শে এসেছেন, মুখোমুখি বসেছেন, একই বাড়িতে ছিলেন ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই নিয়ম মানা হবে।
★ করোনার উপসর্গ যেমন জ্বর, সর্দি, কাশি, গলাব্যথা ইত্যাদি নেই এমন ব্যক্তিরা নজরদারির দায়িত্বে থাকবেন।
★ ১৪ দিনের জন্য তাঁদের সরকারি কোয়ারেন্টাইন হোম বা বাড়িতে থাকতে হবে। এই সময় অন্য কারও সঙ্গে মেলামেশা করা যাবে না।
★ বাড়িতে সামাজিক অনুষ্ঠান করা যাবে না।
★ পরিবারের অন্য কারও জিনিসপত্র ব্যবহার করা চলবে না।
★ পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে ১ মিটারের ব্যবধান রাখতে হবে।
★ সাবান বা অ্যালকোহলযুক্ত স্যানিটাজারে হাত ধুতে হবে।
★ কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তির পরিচর্যাকারী ঠিক করা যাবে।
★ পরিচর্যাকারীর হাতে গ্লাভস এবং মুখে মাস্ক পরবেন।
★ ওই ব্যক্তি এবং তাঁর পরিচর্যাকারী এবং পরিবারের সদস্যদের ব্যবহৃত মাস্ক ব্লিচিং সলিউশন বা সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইড মিশ্রণ দিয়ে জীবাণুমুক্ত করে হয় পুড়িয়ে নয়তো মাটিতে পুঁতে দিতে হবে।
★ কোয়ারেন্টাইনে থাকা ব্যক্তির পোশাক গরম জলে ধুতে হবে।
★ ১৪ দিনের মধ্যে তাঁর শরীরে করোনার উপসর্গ ধরা পড়লে বা কোনওভাবে অসুস্থ বোধ করলে হাসপাতালে বা স্বাস্থ্য দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।
সূত্রঃ কোলকাতার বাংলা দৈনিক বর্তমান।