সাম্প্রতিক শিরোনাম

বঙ্গবন্ধুর ধর্মবিশ্বাস ও ধর্মনিরপেক্ষতা

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘অসাম্প্রদায়িক চরিত্র’ সকল সংশয়, বিতর্ক ও প্রশ্নের ঊর্ধ্বে। যদিও ছাত্রাবস্থায় তিনি রাজনীতি শুরু করেছিলেন প্রথমত মুসলিম ছাত্রলীগ এবং পরবর্তীকালে মুসলিম লীগে যোগদানের মাধ্যমে। ‘৪৭-এ দেশভাগের আগে কলকাতায় হিন্দু-মুসলমানের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হলে বঙ্গবন্ধু তার অন্যান্য রাজনৈতিক সহকর্মীকে নিয়ে দাঙ্গা প্রতিরোধ ও আক্রান্তদের রক্ষা, সাহায্য ও পুর্নবাসনে কীভাবে প্রাণান্তকর চেষ্টা করেছিলেন, তার বিশদ বিবরণ দেয় ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ (পৃ. ৬৩-৭১)। ‘৫৪-এর নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের বিশাল বিজয়ের পর যেদিন তিনি মন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেছিলেন সেদিনেই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর ইন্ধনে আদমজীতে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানো হলে বঙ্গবন্ধু সেখানেও ছুটে গিয়েছিলেন দাঙ্গা প্রতিরোধে। ৬০/৭০ দশকে বিভিন্ন সময়ে পুরান ঢাকায় বারবার হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা সৃষ্টি করা হলে বঙ্গবন্ধু সব সময় দাঙ্গা আক্রান্ত এলাকায় উপস্থিত হয়ে মানুষের জানমাল রক্ষায় বলিষ্ঠ ভূমিকা রেখেছিলেন। আর এসব করতে গিয়ে তিনি দাঙ্গাকারীদের দ্বারা আক্রান্তও হয়েছিলেন।


স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে প্রণীত সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ গ্রহণ করা হয়। স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধে পরাজিত ধর্মব্যবসায়ী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠী যারা বাঙালির ভাষা, সংস্কৃতি, আত্মনিয়ন্ত্রণের অধিকার, স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধসহ সব আন্দোলন-সংগ্রামে ইসলাম ধর্মকে ‘বর্ম’ হিসেবে ব্যবহার করে জাতীয় মুক্তি বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালিয়েছিল, তাদের অব্যাহত প্রচারণা ছিল ধর্মনিরপেক্ষতার নামে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে একটি ধর্মহীন রাষ্ট্রে পরিণত করতে চাইছেন। বস্তুত ধর্মান্ধগোষ্ঠীর প্রচারণার কারণে সৌদি আরবসহ বেশ কিছু মুসলিম দেশ বঙ্গবন্ধুর জীবদ্দশায় বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়া থেকে বিরত ছিল। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু যেমন অসাম্প্রদায়িক চেতনা লালন ও চর্চা করতেন, ধর্মনিরপেক্ষতার নীতিতে বিশ্বাসী ছিলেন, তেমনি ইসলাম ধর্মে ও মহান আল্লাহর ওপর তার ছিল অগাধ বিশ্বাস ও আস্থা। আবার ধর্মব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তার অবস্থান ছিল অত্যন্ত শক্ত ও দৃঢ়।


‘৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ঘোষণাপত্রে বঙ্গবন্ধু প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন- ‘জনসংখ্যার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশের প্রিয় ধর্ম হলো ইসলাম। আওয়ামী লীগ এ মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, শাসনতন্ত্রে সুস্পষ্ট গ্যারান্টি থাকবে যে পবিত্র কোরআন ও সুন্নাহয় সন্নিবেশিত ইসলামের নির্দেশাবলির পরিপন্থি কোনো আইন পাকিস্তানে প্রণয়ন বা বলবৎ করা চলবে না। শাসনতন্ত্রে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহের পবিত্রতা রক্ষার গ্যারান্টি সন্নিবেশিত হবে। সর্বস্তরে ধর্মীয় শিক্ষা সম্প্রসারণের জন্য পর্যাপ্ত বিধিব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ, যেমন ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা, তাবলিগ জামাতের জন্য জায়গা প্রদান, মদ-জুয়া, ঘোড় দৌড় বন্ধ, ইসলামী সম্মেলন সংস্থার কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণই প্রমাণ করে বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমান বাঙালির ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি তার অগাধ শ্রদ্ধা। বঙ্গবন্ধু বক্তব্য-বিবৃতিতে প্রায়ই ‘ইনশাল্লাহ’ শব্দটি ব্যবহার করতেন। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণে তার বজ্রকঠিন ঘোষণা ছিল- ‘এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ।’


বঙ্গবন্ধু নিজের ধর্ম পালন সম্পর্কে লিখেছেন- ‘আমি তখন নামাজ পড়তাম এবং কোরআন তেলাওয়াত করতাম রোজ। কোরআন শরিফের বাংলা তরজমাও কয়েক খণ্ড ছিল আমার কাছে। ঢাকা জেলে শামসুল হক সাহেবের কাছ থেকে নিয়ে মাওলানা মোহাম্মদ আলীর ইংরেজী তরজমাও পড়েছি (অসমাপ্ত আত্মজীবনী, পৃ. ১৮০)। ‘৭০-এ সাধারণ নির্বাচনের আগে বেতার ভাষণে বঙ্গবন্ধু উল্লেখ করেছিলেন, ‘আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে আমরা ইসলামে বিশ্বাসী নই। এ কথার জবাবে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য- ‘লেবেল-সর্বস্ব ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই।

আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের ইসলামে, যে ইসলাম জগৎবাসীকে শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় ও সুবিচারের অমোঘ মন্ত্র। ইসলামের প্রবক্তা সেজে পাকিস্তানের মাটিতে বরাবর যারা অন্যায়, অত্যাচার, শোষণ, বঞ্চনার পৃষ্ঠপোষকতা করে এসেছে, আমাদের সংগ্রাম সেই মোনাফেকদেরই বিরুদ্ধে। যে দেশের শতকরা ৯৫ জনই মুসলমান সে দেশে ইসলামবিরোধী আইন পাসের কথা ভাবতে পারেন কেবল তারাই, ইসলামকে যারা ব্যবহার করেন দুনিয়াটা ফায়সা করে তোলার কাজে।’
ধর্মের অপব্যবহার নিয়ে বঙ্গবন্ধুর উপলব্ধি- ‘মানুষ যদি সত্যিকারভাবে ধর্মভাব নিয়ে চলতো তাহলে আর মানুষে মানুষে এবং রাষ্ট্রে রাষ্ট্রে এইভাবে যুগ যুগ ধরে সংগ্রাম হতো না। কিন্তু মানুষ নিজেদের স্বার্থ রক্ষা করার জন্য ধর্মের অর্থ যার যেভাবে ইচ্ছা সেইভাবে চালাতে চেষ্টা করেছে। সেই জন্য একই ধর্মের মধ্যে নানা মতের সৃষ্টি হয়েছে।

ধরুন রসূলে করিম (দ.) ইসলাম ধর্মকে যেভাবে রূপ দিয়েছিলেন সেইভাবে যদি ধর্ম চলতো তাহা হলে আজ আর মানুষে মানুষে এ বিরোধ হতো না। কিন্তু সেই ইসলাম ধর্মের মধ্যে কত বিভেদ সৃষ্টি করা হয়েছে। সুন্নি, শিয়া, কাদিয়ানি, ইসমাইলি, আগাখানি, আবার মোহম্মদি, ওহাবি, কত রকমের বিভেদ সৃষ্টি হয়েছে এই ধর্মের মধ্যে। এর অর্থ কী? আমরা দেখতে পেয়েছি শুধু হিন্দু, মুসলমান, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ ধর্মের লোকেরাই একে অন্যের সঙ্গে দাঙ্গাহাঙ্গামা করে নাই। শিয়া সুন্নি দাঙ্গার কথা আপনারা জানেন, হাজার হাজার মুসলমান মুসলমানকে হত্যা করেছে। আপনারা এও জানেন, কাদিয়ানি-শিয়া-সুন্নিদের সাথে পাঞ্জাবে যে হত্যাকাণ্ড হয়ে গেছে তার নজির বোধ হয় ইতিহাসে বিরল।’ (আমার দেখা নয়াচীন, পৃ. ১০৮-১০৯)।

ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে ধর্মব্যবসায়ী গোষ্ঠীর নানা সমালোচনা ও বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গণপরিষদসহ বিভিন্ন ভাষণে বঙ্গবন্ধু এ বিষয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি ও ব্যাখ্যা তুলে ধরেছেন। ৪ নভেম্বর ‘৭২ গণপরিষদে সংবিধান বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন- ‘ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়। বাংলার সাড়ে সাত কোটি মানুষের ধর্ম-কর্ম করার অধিকার থাকবে। আমরা আইন করে ধর্মকে বন্ধ করতে চাই না এবং করবও না।… মুসলমানরা তাদের ধর্ম পালন করবে- তাদের বাধা দেওয়ার ক্ষমতা এই রাষ্ট্রে কারও নাই। হিন্দুরা তাদের ধর্ম পালন করবে- কারও বাধা দেওয়ার ক্ষমতা নাই। বৌদ্ধরা তাদের ধর্ম পালন করবে- তাদের কেউ বাধাদান করতে পারবে না।

খ্রিষ্টানরা তাদের ধর্ম পালন করবে- কেউ বাধা দিতে পারবে না। আমাদের শুধু আপত্তি হলো এই যে, ধর্মকে কেউ রাজনৈতিক অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে না। ২৫ বৎসর আমরা দেখেছি, ধর্মের নামে জুয়াচুরি, ধর্মের নামে শোষণ, ধর্মের নামে বেইমানি, ধর্মের নামে অত্যাচার, খুন, ব্যভিচার- এই বাংলাদেশের মাটিতে এ সব চলেছে। ধর্ম অতি পবিত্র জিনিস। পবিত্র ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করা চলবে না। যদি কেউ বলে যে, ধর্মীয় অধিকার খর্ব করা হয়েছে, আমি বলব- ধর্মীয় অধিকার খর্ব করা হয়নি। সাড়ে সাত কোটি মানুষের ধর্মীয় অধিকার রক্ষা করার ব্যবস্থা করেছি।’


২৬ জুন ‘৭২ মাইজদীকোর্টের জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘আমরা ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাস করি। তার অর্থ ধর্মবিরোধী নয়।… এক ধর্ম অন্য ধর্মের ওপর অত্যাচার করবে না। ধর্মের নামে জুয়াচুরি, পকেটমার, লুটতরাজ, ব্যবসা আর পশ্চিম পাকিস্তানের পয়সা খাইয়া রাজনীতি করা চলবে না। ধর্মের নামে রাজনীতি চলবে না। ধর্মের নামে লুট করা চলবে না। তবে আমি মুসলমান, আমি মুসলমান হিসেবে আমার ধর্ম-কর্ম পালন করবো। হিন্দু হিন্দুধর্ম পালন করবে। কেউ ধর্ম-কর্মে বাধা দিবার পারবে না। ঠিক? মানেন? আমার ধর্ম আমার কাছে। তোমার ধর্ম তোমার কাছে। আমার কোরআনের আয়াতে আছে- তোমার ধর্ম তোমার কাছে, আমার ধর্ম আমার কাছে, এইটাই হলো ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র।’


৩ জুলাই ‘৭২ কুষ্টিয়ার জনসভায় বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘… কিন্তু ঐ ধর্মের নামে রাজাকার, ধর্মের নামে আলবদর, ধর্মের নামে আলশামস্‌ আর ধর্মের নামে ব্যবসা করতে বাংলাদেশের জনসাধারণ দেবে না, আমিও দিতে পারবো না। কারণ এই ধর্মের নামে পশ্চিমারা আমার মা-বোনকে হত্যা করেছে। আমার দেশকে লুট করেছে। আমার সংসার খতম করেছে, আমার মানুষকে গৃহহারা করেছে। সে জন্য এ রাষ্ট্র চলবে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র যেমন চলে।’


১৮ জানুয়ারি ‘৭৪ আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘রাজনীতিতে যারা সাম্প্রদায়িকতা সৃষ্টি করে, যারা সাম্প্রদায়িক- তারা হীন, তাদের অন্তর ছোট। যে মানুষকে ভালোবাসে সে কোনোদিন সাম্প্রদায়িক হতে পারে না। আপনারা যাঁরা এখানে মুসলমান আছেন তাঁরা জানেন যে, খোদা যিনি আছেন তিনি রাব্বুল আল-আমীন- রাব্বুল মুসলেমিন নন। হিন্দু হোক, খ্রিষ্টান হোক, মুসলমান হোক, বৌদ্ধ হোক- সমস্ত মানুষ তাঁর কাছে সমান।… যারা এই বাংলার মাটিতে সাম্প্রদায়িকতা করতে চায় তাদের সম্পর্কে সাবধান হয়ে যেও। আওয়ামী লীগের কর্মীরা, তোমরা কোনোদিন সাম্প্রদায়িকতাকে পছন্দ করো নাই। তোমরা জীবনভর তার বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছ।

তোমাদের জীবন থাকতে যেন বাংলার মাটিতে আর কেউ সাম্প্রদায়িকতার বীজ বপন করতে না পারে।’
বঙ্গবন্ধুকে নির্মমভাবে হত্যার পর প্রথমে সামরিক ফরমান বলে, পরবর্তীকালে তথাকথিত ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রের অন্যতম মূলনীতি ধর্মনিরপেক্ষতাসহ অন্যান্য মূলনীতির ওপর আঘাত আনা হয়। দেশকে পাকিস্তানি ধারায় ফিরিয়ে নিয়ে মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি ধর্মান্ধ সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীগুলো এবং মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত রাজাকার-আল্‌বদরদের রাষ্ট্রীয় ও সামাজিকভাবে পুর্নবাসন এবং সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প সৃষ্টির ঘৃণ্য প্রচেষ্টা শুরু হয়। সুপ্রিম কোর্ট ৫ম সংশোধনী অবৈধ ও অকার্যকর ঘোষণা করায় এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সরকার ধারাবাহিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকায় বাংলাদেশ এখন আবারও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ হিসেবে এগিয়ে চলছে।


বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে দেশের কোটি কোটি মানুষের কণ্ঠে ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হোক ২৬ মার্চ ‘৭৫ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের জনসভায় বঙ্গবন্ধুর দৃঢ় ও গভীর প্রত্যয়- ‘ইনশাল্লাহ, বাংলাদেশ এসেছে, বাংলাদেশ থাকবে।’

এম. ইনায়েতুর রহিম, বিচারপতি, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট হাইকোর্ট বিভাগ; সাবেক চেয়ারম্যান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১, বাংলাদেশ

সর্বশেষ

প্রধানমন্ত্রীকে পুতিনের অভিনন্দন

পুনরায় নির্বাচিত হওয়ায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিন্দন জানিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো এক পত্রে পুতিন বলেন ‘রাশিয়া-বাংলাদেশ সম্পর্ক ঐতিহ্যগতভাবে বন্ধুত্বের...

আওয়ামী লীগের বিজয় উৎসব উদযাপন করলো রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন

রিয়াদ প্রতিনিধি- ১০জানুয়ারী বুধবার স্হানীয় সময় রাত সাড়ে ১০ঘটিকায় হোটেল ডি-প্যালেসে রিয়াদ মহানগর বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন, আল খারজ বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন ও আল কাসিম বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন...

পর্যবেক্ষণে গিয়ে সন্তুষ্ট যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি, আয়ারল্যান্ড ও সুইস পর্যবেক্ষকরা

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসনের কয়েকটি ভোট কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি ও আয়ারল্যান্ডের ও সুইস পর্যবেক্ষক দল।দুপুর একটার দিকে উপজেলার কয়েকটি ভোট...

ভিডিও কনফারেন্সে মিটিং করে ট্রেনে আগুন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি নেতারা

নির্বাচনের আগে দেশে বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি সংস্থা, মিডিয়া ও বিভিন্ন দেশের মনোযোগ নেয়ার উদ্দেশ্যই ট্রেনে আগুন দেয়া হয় বলে জানায় ডিবি। বিএনপি...